অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্য অসাংবিধানিক ভাবে নির্বাচনকালিন সর্বদলীয় সরকার গঠন করা হয়েছে
বিষয়ক সম্পাদক জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন, জামায়াতে ইসলামী জেলা শাখার সিনিয়র নায়েবে আমীর মুহাঃ ফরহাদ হুসাইন, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শহিদুল হক, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক কুতুব উদ্দিন আহমেদ, এসএম ওমর ফারুক, জামায়াতে ইসলামী সদর থানা শাখার আমির মোহাম্মাদ আলী, জেলা সেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক এ্যাড.শামীম উল হাসান অপু, শহর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারী সুজা উদ্দিন জোয়ার্দার, জেলা বিএনপির ত্রান ও পুনর্বসান বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান মানু, যোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক হাজী রবিউল আউয়াল, ক্রিড়া সম্পাদক আল আমিন কানাই, যুব বিষয়ক সম্পাদক মেজবাউর রহমান পিন্টু, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মঈদ বাবুল, জেলা পেশাজীবি পরিষদের সভাপতি জিয়াদুল হক, জেলা জাসাসের সভাপতি এমরান আহমেদ সঞ্জু, জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক কামাল উদ্দিন, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল হাকিম মাসুদ, যুগ্ম আহবায়ক আবু সাঈদ জাকারিয়া উৎপল । সমাবেশের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন জেলা বিএনপির ধর্ম বিষয়ক শফিউল আলম টিটু।সমাবেশে ১৮ দলীয় ঐক্য জোটের নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য অসংবিধানিক ভাবে নির্বাচনকালিন সর্বদলীয় সরকার গঠন করেছে। মহাজোট সরকারের ক্ষমতায় থাকার দিন শেষ হয়ে গেছে। তাই এ সরকারের আর ক্ষমতায় থাকার কোন নৈতিক অধিকার নেই। স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকারকে বাংলাদেশেরে জনগণ টেনে হিচরে ক্ষমতার মসনদ থেকে নামাবে। বক্তরা বলেন, কোন সর্বদলীয় সরকার নয় সকল সমস্যার একটায় সমাধান তা হল শেখ হাসিনার পদত্যাগ। বক্তারা হুশিয়ারী উচ্চারন করে বলেন, ১৮ দলীয় জোটের নেতা-কর্মীদের উপর যতই জেল, জুলুম আর অত্যাচার হোক না কেন স্বৈরচারী সরকারের পতন হবেই। এ সরকার দেশের মানুষ শান্তি থাক সেটা চায় না। বক্তারা বলেন, আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে অবৈধ সরকার কে হটিয়ে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক নির্বাচন দিয়ে জনগনের দাবি আদায় করা হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন