ব্যাংকখাতে লুটপাটকারী অর্থমন্ত্রীর ঘোষিত ‘দুষ্টু লোকদের’ নাম প্রকাশে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
দিয়েছে বিএনপি। বৃহস্পতিবার দুপুরে
নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিএনপির মুখপাত্র ড. আসাদুজ্জামান রিপন নিয়মিত
ব্রিফিংয়ে অর্থমন্ত্রীর প্রতি এ আল্টিমেটাম দেন। তিনি বলেন, ‘ভোটারবিহীন এই সরকারের আমলে
অর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে ব্যাপকভাবে লুটপাট হচ্ছে। এটা আমরা আগেও বলেছি। সরকারের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল
আবদুল মুহিত একজন সজ্জন মানুষ, তার ভাষায় দুষ্টু লোকেরা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক থেকে অর্থ লোপাটের সঙ্গে জড়িত।’
বিএনপির মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা জানতে চাই, ওই সমস্ত দুষ্ট লোক কারা, যাদের সঙ্গে আপনি পারছেন না। পদত্যাগ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারতেন। এখন মুখ যেহেতু খুলেছেন, ভালো করে মুখ খুলুন। আপনার বয়স হয়েছে, দেশের পক্ষে দেশের অর্থনীতির পক্ষে কথা বলুন।’ বিএনপির অবস্থান ব্যাখ্যা করে আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ‘ব্যাংকে যে টাকা জমা হয় তা জনগণের টাকা। বিএনপি জনগণের পক্ষে কথা বলে। ৫৫,০০০ কোটি টাকা ঋণ খেলাপী বেড়েছে। এর মধ্যে ৩৫,০০০ কোটি টাকা অবলোপনকৃত। এটা সরকার প্রকাশ করেনি। যে পরিমাণ টাকা ঋণ খেলাপী হয়েছে, তা দিয়ে তিনটি পদ্মা সেতু করা যেত।’ তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী তিন মাসের আন্দোলনের নেতিবাচক বিষয় বারবার তুলে ধরতে চায়। বিএনপি জ্বালাও-পোড়াও করে না। বিএনপির রাজনীতিতে সহিংসতা
সমর্থন করে না। রিপন বলেন, আমরা গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে যেতে চাই। আওয়ামী লীগ যদি গত ছয় বছরের লুটপাট বন্ধ করত, তাহলে জিডিপির হার এখন ৭ শতাংশ হয়ে যেতো। বাংলাদেশকে নিম্মমধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে উল্লেখ করে বিশ্বব্যাংকের দেয়া বার্ষিক প্রতিবেদন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এখানে সরকারের কোনো অবদান নেই। জনগণের প্রচেষ্টায়ই এই অর্জন সম্ভব হয়েছে। বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার লুটপাট না করতে তাহলে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পৌঁছে যেতো।’
ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন- আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পুণর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী , সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ-দফতর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি প্রমুখ।
বিএনপির মুখপাত্র বলেন, ‘আমরা জানতে চাই, ওই সমস্ত দুষ্ট লোক কারা, যাদের সঙ্গে আপনি পারছেন না। পদত্যাগ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারতেন। এখন মুখ যেহেতু খুলেছেন, ভালো করে মুখ খুলুন। আপনার বয়স হয়েছে, দেশের পক্ষে দেশের অর্থনীতির পক্ষে কথা বলুন।’ বিএনপির অবস্থান ব্যাখ্যা করে আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, ‘ব্যাংকে যে টাকা জমা হয় তা জনগণের টাকা। বিএনপি জনগণের পক্ষে কথা বলে। ৫৫,০০০ কোটি টাকা ঋণ খেলাপী বেড়েছে। এর মধ্যে ৩৫,০০০ কোটি টাকা অবলোপনকৃত। এটা সরকার প্রকাশ করেনি। যে পরিমাণ টাকা ঋণ খেলাপী হয়েছে, তা দিয়ে তিনটি পদ্মা সেতু করা যেত।’ তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী তিন মাসের আন্দোলনের নেতিবাচক বিষয় বারবার তুলে ধরতে চায়। বিএনপি জ্বালাও-পোড়াও করে না। বিএনপির রাজনীতিতে সহিংসতা
সমর্থন করে না। রিপন বলেন, আমরা গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে যেতে চাই। আওয়ামী লীগ যদি গত ছয় বছরের লুটপাট বন্ধ করত, তাহলে জিডিপির হার এখন ৭ শতাংশ হয়ে যেতো। বাংলাদেশকে নিম্মমধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে উল্লেখ করে বিশ্বব্যাংকের দেয়া বার্ষিক প্রতিবেদন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এখানে সরকারের কোনো অবদান নেই। জনগণের প্রচেষ্টায়ই এই অর্জন সম্ভব হয়েছে। বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকার লুটপাট না করতে তাহলে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পৌঁছে যেতো।’
ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন- আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাজিম উদ্দিন আলম, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পুণর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী , সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, সহ-দফতর সম্পাদক আবদুল লতিফ জনি প্রমুখ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন