স্টাফ রিপোর্টার : সক্রিয় দেশের বৃহত্তম চালের মোকাম কুষ্টিয়ার খাজানগনে চাতাল কল মালিক সিন্ডিকেট চক্র। আর এ কারণে যে কোন সময় বাড়তে পারে পারে চালের মূল্য। এর আগে বহু বার এই সিন্ডিকেট চক্রের কারনে কুষ্টিয়ার খাজানগর চালের মোকাম উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। আবারো চালের মোকাম নতুন করে উত্তপ্ত
হয়ে উঠতে বিভিন্ন খুচরা ব্যাবসায়ীদের সাথে কথা বলে এমনই তথ্য মিলেছে। এর আগে হঠাৎ করে বস্তা প্রতি দাম বেড়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। এক লাফে এত দাম বাড়ার কোনো কারণ খুঁজে পাইনা ভোক্তারা। এদিকে এই সিন্ডিকেটের কারণে পূর্বে বহুবার চালের দাম বাড়লেও বাজার মনিটরিং টিমের সদস্যদের নেই কোনো তৎপরতা। অন্যদিকে মোকামে চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় খুচরা বাজারে এর প্রভাব পরে ব্যপকভাবে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে খাজানগরের একজন চাল ব্যবসায়ী বলেন, খাজানগরের রশিদ এগ্রো ফুডসহ ১০ রাঘব বোয়াল চাতাল মালিকের গোডাউনে বিপুল পরিমাণ ধান মজুদ থাকে। বড় বড় এসব ব্যবসায়ীদের সারাদেশে কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫টির বেশি গোডাউন রয়েছে। মজুদ রেখে তারা হটাৎ করে চড়া দামে চাল বিক্রি করে। ওই ব্যবসায়ী বলেন, এই সিন্ডিকেট চক্র যেই দামে ধান কেনে পরে অন্য ব্যবসায়ীর নিকট ডাবল দামে তা বিক্রি করে। খাজানগরের একাধিক চাতাল ব্যবসায়ী জানান, বড় বড় অটো রাইস মিলের কাছে তারা টিকতে পারছেন না। এসব আটো রাইস মিল মালিকরা তাদের দামে ধান নিয়ে যাচ্ছে এবং ইচ্ছে মত সিন্ডিকেট করছে। ফলে ছোট ছোট মিল-চাতালগুলো চালু রাখা সম্ভব হচ্ছে না।
হয়ে উঠতে বিভিন্ন খুচরা ব্যাবসায়ীদের সাথে কথা বলে এমনই তথ্য মিলেছে। এর আগে হঠাৎ করে বস্তা প্রতি দাম বেড়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। এক লাফে এত দাম বাড়ার কোনো কারণ খুঁজে পাইনা ভোক্তারা। এদিকে এই সিন্ডিকেটের কারণে পূর্বে বহুবার চালের দাম বাড়লেও বাজার মনিটরিং টিমের সদস্যদের নেই কোনো তৎপরতা। অন্যদিকে মোকামে চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় খুচরা বাজারে এর প্রভাব পরে ব্যপকভাবে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে খাজানগরের একজন চাল ব্যবসায়ী বলেন, খাজানগরের রশিদ এগ্রো ফুডসহ ১০ রাঘব বোয়াল চাতাল মালিকের গোডাউনে বিপুল পরিমাণ ধান মজুদ থাকে। বড় বড় এসব ব্যবসায়ীদের সারাদেশে কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫টির বেশি গোডাউন রয়েছে। মজুদ রেখে তারা হটাৎ করে চড়া দামে চাল বিক্রি করে। ওই ব্যবসায়ী বলেন, এই সিন্ডিকেট চক্র যেই দামে ধান কেনে পরে অন্য ব্যবসায়ীর নিকট ডাবল দামে তা বিক্রি করে। খাজানগরের একাধিক চাতাল ব্যবসায়ী জানান, বড় বড় অটো রাইস মিলের কাছে তারা টিকতে পারছেন না। এসব আটো রাইস মিল মালিকরা তাদের দামে ধান নিয়ে যাচ্ছে এবং ইচ্ছে মত সিন্ডিকেট করছে। ফলে ছোট ছোট মিল-চাতালগুলো চালু রাখা সম্ভব হচ্ছে না।