ঝিনাইদহ প্রতিনিধি : ঝিনাইদহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে অভিযান চালিয়ে ৮ দালালকে আটক করেছে র্যাব-৬।
বুধবার দুপুর ১ টার দিকে তাদের আটক করা হয়। পরে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে প্রত্যেককে ২ মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদাণ করা হয়। দন্ডিতরা হলো- ঝিনাইদহ পৌর এলাকার সাধন কুমার (২৫), বিপুল হোসেন (২৪), পিপুল আহম্মেদ (৩০), সুমন কুমার (২৫), মিলন মিয়া (২৬), সোহেল আহম্মেদ (২৭), পারভেজ হোসেন (২৮) ও শহিদুল ইসলাম (৩২)।মোবাইল কোর্ট সুত্রে জানা যায়, ঝিনাইদহ র্যাব ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার মেজর মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, পাসপোর্ট অফিসে দালালরা অবস্থান করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে একটি অভিযানিক দল পাসপোর্ট অফিসে অভিযান চালিয়ে ৮ জনকে আটক করে। সেসময় পাসপোর্টের কাজে ব্যবহৃত নকল সিল, প্যাড ও কম্পিউটার জব্দ করা হয় এবং দালালদের ব্যবহৃত ২ টি ঘর সিলগালা করা হয়।
পরে বিকাল ৩ টার দিকে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টটর (এনডিসি), সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট বশির আহমেদ এর নেতৃত্বে একটি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়। মোবাইল কোর্টে দন্ডবিধির ১৮৬ ও ১৮৯ ধারা মোতাবেক সরকারী কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে প্রত্যেক দালালকে ২ মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদাণ করা হয়।
মোবাইল কোর্টের বিচারক বশির আহম্মেদ জানান, ঝিনাইদহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসকে দালালমুক্ত রাখতে জেলা প্রশাসন নিয়মিত অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। পাসপোর্ট গ্রহীতার যেন প্রতারিত না হয় সেজন্য অভিযান অব্যাহত থাকবে। আর যদি পাসপোর্ট অফিসের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী এর সাথে জড়িত থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বুধবার দুপুর ১ টার দিকে তাদের আটক করা হয়। পরে মোবাইল কোর্ট বসিয়ে প্রত্যেককে ২ মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদাণ করা হয়। দন্ডিতরা হলো- ঝিনাইদহ পৌর এলাকার সাধন কুমার (২৫), বিপুল হোসেন (২৪), পিপুল আহম্মেদ (৩০), সুমন কুমার (২৫), মিলন মিয়া (২৬), সোহেল আহম্মেদ (২৭), পারভেজ হোসেন (২৮) ও শহিদুল ইসলাম (৩২)।মোবাইল কোর্ট সুত্রে জানা যায়, ঝিনাইদহ র্যাব ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার মেজর মোহাম্মদ আশরাফ উদ্দিন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, পাসপোর্ট অফিসে দালালরা অবস্থান করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে একটি অভিযানিক দল পাসপোর্ট অফিসে অভিযান চালিয়ে ৮ জনকে আটক করে। সেসময় পাসপোর্টের কাজে ব্যবহৃত নকল সিল, প্যাড ও কম্পিউটার জব্দ করা হয় এবং দালালদের ব্যবহৃত ২ টি ঘর সিলগালা করা হয়।
পরে বিকাল ৩ টার দিকে ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টটর (এনডিসি), সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট বশির আহমেদ এর নেতৃত্বে একটি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়। মোবাইল কোর্টে দন্ডবিধির ১৮৬ ও ১৮৯ ধারা মোতাবেক সরকারী কাজে বাধা দেওয়ার অপরাধে প্রত্যেক দালালকে ২ মাস করে বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদাণ করা হয়।
মোবাইল কোর্টের বিচারক বশির আহম্মেদ জানান, ঝিনাইদহ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসকে দালালমুক্ত রাখতে জেলা প্রশাসন নিয়মিত অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে। পাসপোর্ট গ্রহীতার যেন প্রতারিত না হয় সেজন্য অভিযান অব্যাহত থাকবে। আর যদি পাসপোর্ট অফিসের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী এর সাথে জড়িত থাকে তাহলে তাদের বিরুদ্ধের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন