আব্দুম মুনিব : কুমারখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৯ দলীয় জোট সমর্থিত সচেতন নাগরিক সমাজের একক চেয়ারম্যান প্রার্থী কুমারখালী পৌর সভার সাবেক মেয়র নুরুল ইসলাম আনছার প্রামানিকসহ ১৯ দলীয় প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করেতে কুমারখালী থানা বিএনপির নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনা সভা করেছে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পূণর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি জেলা ১৯ দলীয় জোটের আহবায়ক সাবেক এমপি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী। গতকাল সকাল ১১ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে
এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। তিনি বলেন, ৫ জানুয়ারি একতরফা প্রহসনের নির্বাচনে জাল ভোটের মাধ্যমে স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসেছে আন্দোলনের অংশ হিসেবে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিয়ে এর জবাব দিতে হবে সেই সাথে জনগণের ভোটধিকার নিশ্চিত করে সরকারের পতন ঘটানো হবে। তিনি বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করে জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে। সেই সাথে স্বৈরাচারী একনায়কতন্ত্রের অবসান এবং গণতন্ত্র অবমুক্ত করতে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানো হবে। এই সংগ্রামে জনগণের বিজয় হবে এই সংগ্রামে স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটানো হবে।
তিনি বলেন, কুমারখালির উন্নয়নে অতিতের মত আবারো ১৯ দল সমর্থিত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে হবে। তাই আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারী কুমারখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৯ দলীয় জোটের সমর্থিত সচেতন নাগরিক সমাজের একক চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম আনছার প্রামানিকের মোটর সাইকেল মার্কায় বিপুল ভোটে জয়ী করার জন্য নেতাকর্মীদের ঘরে ঘরে ভোট চাওয়ার আহবান জানান।
এসময় চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরুল ইসলাম আনছার প্রামানিকসহ আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক খন্দকার সাজেদুর রহমান বাবলু, থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ্যাড.কুতুবুল আলম নতুন, পৌর বিএনপির সভাপতি কেএমআলম টমে, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ লিটন, জেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার শামসুজ্জাহিদ, বিএনপি নেতা ও সদকী ইউপি চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান, বিএনপি নেতা শাতিল মাহমুদ, থানা যুবদলের সভাপতি আল কামাল মোস্তফা, থানা সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি নুরুল ইসলাম আসাদ, সাধারণ সম্পাদক ডাঃ শরিফুল ইসলাম, ছাত্রদল নেতা আতিকুর রহমান সবুজ, শাকিল আহমেদ তিয়াস, আব্দুল মজিদসহ বিএনপি’র অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী ছাড়াও ১৯ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। তিনি বলেন, ৫ জানুয়ারি একতরফা প্রহসনের নির্বাচনে জাল ভোটের মাধ্যমে স্বৈরাচারী আওয়ামী সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসেছে আন্দোলনের অংশ হিসেবে উপজেলা নির্বাচনে অংশ নিয়ে এর জবাব দিতে হবে সেই সাথে জনগণের ভোটধিকার নিশ্চিত করে সরকারের পতন ঘটানো হবে। তিনি বলেন, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করে জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে হবে। সেই সাথে স্বৈরাচারী একনায়কতন্ত্রের অবসান এবং গণতন্ত্র অবমুক্ত করতে আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের পতন ঘটানো হবে। এই সংগ্রামে জনগণের বিজয় হবে এই সংগ্রামে স্বৈরাচারী শাসনের অবসান ঘটানো হবে।
তিনি বলেন, কুমারখালির উন্নয়নে অতিতের মত আবারো ১৯ দল সমর্থিত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে হবে। তাই আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারী কুমারখালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৯ দলীয় জোটের সমর্থিত সচেতন নাগরিক সমাজের একক চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব নুরুল ইসলাম আনছার প্রামানিকের মোটর সাইকেল মার্কায় বিপুল ভোটে জয়ী করার জন্য নেতাকর্মীদের ঘরে ঘরে ভোট চাওয়ার আহবান জানান।
এসময় চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরুল ইসলাম আনছার প্রামানিকসহ আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক খন্দকার সাজেদুর রহমান বাবলু, থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ্যাড.কুতুবুল আলম নতুন, পৌর বিএনপির সভাপতি কেএমআলম টমে, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রশিদ লিটন, জেলা বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার শামসুজ্জাহিদ, বিএনপি নেতা ও সদকী ইউপি চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান, বিএনপি নেতা শাতিল মাহমুদ, থানা যুবদলের সভাপতি আল কামাল মোস্তফা, থানা সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি নুরুল ইসলাম আসাদ, সাধারণ সম্পাদক ডাঃ শরিফুল ইসলাম, ছাত্রদল নেতা আতিকুর রহমান সবুজ, শাকিল আহমেদ তিয়াস, আব্দুল মজিদসহ বিএনপি’র অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মী ছাড়াও ১৯ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন