স্টাফ রিপোর্টার : কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহে আওয়ামীলীগের দুই গ্রপের সংর্ঘষে নুর ইসলাম (৫০) নামের এক আওয়ামীলীগ নেতা নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত পক্ষের ৮ জন। শুক্রবার সন্ধ্যায় পোড়াদহ বাজারের পাশে এ সংর্ঘষ হয়। কুষ্টিয়া মিরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কাজী জালাল বলেন, পোড়াদহ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মোশাররফ ও আওয়ামীলীগ নেতা পারভেজ গ্রপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ চলে আসছিল। এর জের ধরে শুক্রবার সন্ধ্যায় পোড়াদহ বাজারের পাশে দুই গ্রপের সর্মথকদের মধ্যে সংর্ঘষ বেধে যায়। সংর্ঘষে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও লাঠিশোঠা ব্যবহার করা হয়। এসময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নুর ইসলাম, নুরু বিশ্বাস (৫৫), সজীব (৩০) সোহেল (৩৫) সহ উভয় পক্ষের নয়জন আহত হয়। আহতদের কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত আটটার দিকে মোশাররফ গ্রপের স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা নুর ইসলাম মারা যায়। তিনি আরও জানান, এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে।
শনিবার, ডিসেম্বর ২০, ২০১৪
কুষ্টিয়ার পোড়াদহে আওয়ামীলীগের দুই গ্রপের সংর্ঘষে আওয়ামীলীগ নেতা নিহত : আহত-৮
স্টাফ রিপোর্টার : কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহে আওয়ামীলীগের দুই গ্রপের সংর্ঘষে নুর ইসলাম (৫০) নামের এক আওয়ামীলীগ নেতা নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত পক্ষের ৮ জন। শুক্রবার সন্ধ্যায় পোড়াদহ বাজারের পাশে এ সংর্ঘষ হয়। কুষ্টিয়া মিরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কাজী জালাল বলেন, পোড়াদহ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মোশাররফ ও আওয়ামীলীগ নেতা পারভেজ গ্রপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে দ্বন্দ চলে আসছিল। এর জের ধরে শুক্রবার সন্ধ্যায় পোড়াদহ বাজারের পাশে দুই গ্রপের সর্মথকদের মধ্যে সংর্ঘষ বেধে যায়। সংর্ঘষে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও লাঠিশোঠা ব্যবহার করা হয়। এসময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নুর ইসলাম, নুরু বিশ্বাস (৫৫), সজীব (৩০) সোহেল (৩৫) সহ উভয় পক্ষের নয়জন আহত হয়। আহতদের কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত আটটার দিকে মোশাররফ গ্রপের স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা নুর ইসলাম মারা যায়। তিনি আরও জানান, এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন