স্টাফ রিপোর্টার ॥ কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর থানার পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী সংগঠন পূর্ব-বাংলা কমিউনিষ্ট পার্টির এম.এল.এল লাল পতাকার আঞ্চলিক প্রধান এনামূল হক (৩২) নিহত হয়েছে। গত রবিবার রাত ৩টা ১৫ মিনিটে মিরপুর পৌরসভার ভাঙ্গা বটতলার শহিদুল ইসলামের ইটভাটার নিকট এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। মিরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী জালাল উদ্দিন আহম্মেদ সাংবাদিকদের জানান, রাত তিনটার দিকে ৭-৮জন চরমপন্থী সন্ত্রাসী শহিদুল ইসলামের ইটভাটায় চাঁদা নিতে আসে। এ সংবাদ পেয়ে মিরপুর থানা ও ডিবি পুলিশ সেখানে অভিযান চালায়। পুলিশের উপস্থিতি বুঝতে পেয়ে সন্ত্রাসীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। প্রায় ঘন্টাব্যাপী চলা এ বন্দুকযুদ্ধের চরমপন্থী সন্ত্রাসীরা পিছু হটে। এ সময় উভয়ের মধ্যে প্রায় ৪৫ রাউন্ড গুলি বিনিময় হয়। পরে ঘটনাস্থলে তললাশী করে গুলিবিদ্ধ এনামুল হককে উদ্ধার করে-মিরপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্টার এনামূল হককে মৃত বলে ঘোষনা করেন।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১টি দেশী তৈরী এলজি, ৩ রাউন্ড বন্দুকের গুলি ও ১টি কাঠের তৈরী ভূজালী উদ্ধার করেছে। নিহত চরমপন্থী নেতা এনামূল হক’র বাড়ি মিরপুর উপজেলার মালিহাদ ইউনিয়নের আশান নগর গ্রামের রবিউল ইসলামের পুত্র। তার বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা ও আলমডাঙ্গাসহ বিভিন্ন থানায় ৭টি হত্যা মামলা সহ মোট ২৩টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি মামলায় সে ২৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী বলে পুলিশ জানিয়েছেন।
পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ১টি দেশী তৈরী এলজি, ৩ রাউন্ড বন্দুকের গুলি ও ১টি কাঠের তৈরী ভূজালী উদ্ধার করেছে। নিহত চরমপন্থী নেতা এনামূল হক’র বাড়ি মিরপুর উপজেলার মালিহাদ ইউনিয়নের আশান নগর গ্রামের রবিউল ইসলামের পুত্র। তার বিরুদ্ধে কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা ও আলমডাঙ্গাসহ বিভিন্ন থানায় ৭টি হত্যা মামলা সহ মোট ২৩টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে দুটি মামলায় সে ২৪ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামী বলে পুলিশ জানিয়েছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন