শুক্রবার, নভেম্বর ২৮, ২০১৪

কুষ্টিয়ার ব্যাপারী রাইচ মিলের মালিক তোফাজ্জেলকে জড়িয়ে মিথ্যা সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

কুষ্টিয়ার কবুরহাটের স্বনামধন্য ব্যাপারী রাইচ মিলের মালিক তোফাজ্জেলকে জড়িয়ে কুষ্টিয়ার তিনটি দৈনিকে যে মিথ্যা, ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত সংবাদ প্রকাশ করেছে যা ব্যবসায়ী তোফাজ্জেলের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনের চরম হুমকিস্বরূপ তিনি এই করুচিপূর্ন সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। ব্যবসায়ী তোফাজ্জেল বলেন, আমাকে ফাঁদে ফেলে রুমা আক্তার শারমিন বিয়ে করতে বাধ্য করে। বিয়ের পর স্বামী স্ত্রী হিসেবে ঘর-সংসার করতে গিয়ে জানতে পারি শৈলকুপার আব্দুর রাজ্জাকের সাথে তার প্রথম বিয়ে হয়। সেখানে দেবরের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক ধরা পড়ায়  স্বামীকে তালাক দেয়। এর পর কুষ্টিয়া আড়–য়াপাড়ার আব্দুল লতিফ  গেদালাল এর পুত্র আব্দুল রয়েলের সাথে ২য় বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে একাধিক জনের সাথে অনৈতিক সম্পর্কের কারনে সেখানে তার সাথে ডিভোর্স হয়ে যায়। মেয়ের অপকর্মের লজ্জা অপমান সহ্য করতে না পেরে রুমার পিতা মাহাতাব উদ্দিন ট্রেনে মাথা দিয়ে আত্মহত্যা করে। আমার সাথে বিয়ের পর থেকে কুমারখালীতে ফাতেমা মঞ্জিলে ভাড়া থাকা অবস্থায় বাড়ির মালিকের শ্যালক সোহাগের সাথে আপপ্তিকর অবস্থায় দেখে সেখানকার লোক জনের চাপে বাধ্য হয়ে বাসা পরিবর্তন করে কুমারখালী পুলিশ ফাঁড়ির সামনে বাসা নিই। এর পর থেকে রুমা আমাকে বিভিন্ন ভাবে তার নিজ নামে বাড়ি করে দেওয়া সহ নগদ টাকার দাবি করে এবং না দিলে বিভিন্ন ভাবে হত্যার হুমকি প্রদান করে । রুমা তার ভাই সোহেল ও বোন শিমা
আক্তারের সহযোগীতায় স্বর্ণালংকার  নগত অর্থ চুরি করে চলে যায়।  বর্তমানে আমি এবং আমার পরিবার বিষয়টি নিয়ে চরম ভাবে হুমকির মধ্যে রয়েছি। আমি বাধ্য হয়ে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে গত ১০/১১/২০১৪ ইং তারিখে তালাক প্রদান করে যথারিতি নোটিশ প্রেরণ করিয়াছি। বর্তমানে রুমা আক্তার শারমিন আমার স্ত্রী নয় আমি তার স্বামী নহি।  সে সাংবাদিকদের দিয়ে মিথ্যা ও বিকৃত তথ্য দিয়ে আমাকে লোক সমাজে অপনানি ও হয়রানী করছে। আমার সাথে বিয়ের পর হইতে কোন দিন রুমা আক্তার শারমিনকে শারীরিক মানসিক কোন নির্যাতন করা হয় নাই। আমার পারিবারিক সামাজিক জিবনের নিরাপত্তা চেয়ে প্রশাসনের সু-দৃষ্টি কামনা করছি। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন