শনিবার, ফেব্রুয়ারী ০৯, ২০১৩

পৌর চত্বরে যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবীতে গণজমায়েতের দ্বিতীয় দিন

মানবতাবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী ও নরঘাতক কাদের মোল্লা সহ সকল রাজাকারের ফাঁসির দাবীতে এবং জামাত শিরিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবীতে কুষ্টিয়া স্বাধীনতাকামী মানুষের গণ জমায়েত দ্বিতীয় দিনের মত অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল কুষ্টিয়া পৌরসভার বিজয় উল্লাস চত্বরে এ গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হয়। এই গণ জমায়েতে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ, ছাত্র, বুদ্ধিজীবি ও সংস্কৃতি কর্মী সহ সকল শ্রেণীর মানুষের পদচারনায় মুখরীত হয়। সবার মুখে একই শ্লোগান রাজাকারের ফাঁসি চাই। এছাড়াও বিভিন্ন মানুষ স্ব-স্ব উদ্যোগে ফেস্টুন, ব্যানার, কাটুন ছবি, র‌্যালী, মিছিল, রাজাকারদের নাম সম্বলিত টয়লেট পেপার বিতরণ ও প্রোজেক্টরের মাধ্যমে বিভিন্ন স্বাধীনতা ভিত্তিক ছবি প্রদর্শিত হয়। গণজমায়েত এর সময় আবৃত্তি করেন স্রোত, মাহি, তাসমিয়া, প্রভা, মার্জিয়া, প্রজ্ঞা, প্রতুষা, এলিন, স্বপ্রীল, সীমান্ত ও সাবিত নৃত্য করেন সপ্তর্ষী, অন্তু, সেজুতি ও অন্তরা, সংগীত পরিবেশন করেন টিপু সুলতান, রফিকুল ইসলাম লাবু, রফিকুল ইসলাম খান, আসলাম শাহ, তন্নি, প্রবাল, আব্বাস খন্দকার, দেবাশীষ বাগচী, কত্তা বাউল, ইমতিয়াজ হোসেন দিপু ও তনুশ্রী। এছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতি সংগঠক গণ সংগীত পরিবেশন করেন ও স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা কবিতা আবৃত্তি করে। যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবীতে একাত্বতা ও সংহতি প্রকাশ করেন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক আবু হেনা মোস্তফা কামাল, কুষ্টিয়া জেলা জাতীয় পাটির যুগ্ম-সম্পাদক সুমন আশরাফ, সরকারী কলেজের ছাত্র ডি. এস নুসরাত অমি, শাফি আব্দুল্লাহ, রাজ শাবার শুভ্র, বাশেদ সাকিল, আজিজুল হাকিম, মিনাজ রাব্বি, আসিফ ইয়ামিন ও নাসাব হাসান। একাত্বতা ও সংহতি প্রকাশকালে সকলেই বলেন যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির রায়ের মধ্য দিয়ে জাতি কলঙ্ক মুক্ত হবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন