সাধারন সম্পাদক সোহরাব উদ্দিনসহ ১৩ জনকে কারাগারে প্রেরণ
ষ্টাফ রিপোর্টার : কুষ্টিয়ায় পুলিশের একটি মামলায় বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পূণবার্সন বিষয়ক সম্পাদক জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী ও বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক সাবেক এ
মপি অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনসহ ১৩ জনকে কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালত। গতকাল সোমবার কুষ্টিয়ার আদালতে পুলিশের একটি মামলায় জামিন নিতে গেলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করে। এদিকে জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি হাফিজুর রহমান হেলাল, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক খন্দকার সাজেদুর রহমান বাবলু জানান, বিএনপির নেতাকর্মীরা জামিন নিতে গেলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে। জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে, জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী, সাধারন সম্পাদক অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক কুতুব উদ্দিন আহমেদ, ক্রীড়া সম্পাদক আল আমিন কানাই, যুব বিষয়ক সম্পাদক মেজবাউর রহমান পিন্টু, জেলা ছাত্র দলের আহ্বায়ক
কামাল উদ্দিন, বিএনপি নেতা হাফিজুর রহমান খোকন, এ্যাড. খন্দকার মেহেদী হাসান পলাশ, মাসুদ রানা, ওসমান গনি, ছাত্রদল নেতা জুয়েল আহমেদ রনি, মোশফেকুর রহমান তুহিন, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আমির বাদশা। নেতৃবৃন্দ আরও জানান, পুলিশের একটি মামলায় কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ সকালে আদালতে গেলে আদালত তাদেরকে জামিন নামঞ্জুর করে দীর্ঘ ৪ ঘন্টা ধরে কোর্ট হাজতে বসিয়ে রাখে। পরে বিকাল ৪টার দিকে ১৩ জনকে জেল হাজতে প্রেরণ করে। এদিকে বিএনপির নেতাকর্মীদের জামিন মঞ্জুর হচ্ছে না এমন সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ডিসি কোর্ট চত্বরে হাজার হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত হন। এ সময় তারা আটক নেতাদের অবিলম্বে মুক্তির দাবী করে বিক্ষোভ করতে থাকেন। জানা যায়, গত ২০১২ সালে ১০ ডিসেম্বর কুষ্টিয়ায় ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশে পুলিশ অতর্কিত নগ্ন হামলা চালায়। এতে পুলিশ ও বিএনপি নেতৃবৃন্দের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। ঘন্টা ধরে চলে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর নির্যাতন। পুলিশ বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর নির্বিচারে টিয়ারসেল, গুলি ও লাঠিচার্জ করে প্রায় অর্ধশত নেতাকর্মীকে আহত করে। পুলিশের বেপরোয়া এ্যাকশন ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া সংঘর্ষের ঘটনায় জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনসহ ৪০ জন বিএনপি নেতা কর্মী আহত হয়। ওই সময় ১০ পুলিশ সদস্য আহত হয় বলে দাবী করে কুষ্টিয়ায় জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ প্রায় অজ্ঞাত ৫’শ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। মডেল থানার এসআই ওবাইদুর রহমান ওই মামলার বাদী হয়ে এ মামলা করেন। আসামীদের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধাদানসহ বিভিন্ন অভিযোগে পেনাল কোড ১৪৩/ ১৪৪/ ১৪৯/ ৩৩২/ ৩৩৩/ ৩৫৩/ ৩২৩/ ৩২৫/ ৩০৭/ ১১৪ ধারায় মামলা হয়। মামলা নং ১৫ তারিখ ১০-১২-১২।
মপি অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনসহ ১৩ জনকে কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালত। গতকাল সোমবার কুষ্টিয়ার আদালতে পুলিশের একটি মামলায় জামিন নিতে গেলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করে। এদিকে জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি হাফিজুর রহমান হেলাল, যুগ্ন সাধারন সম্পাদক খন্দকার সাজেদুর রহমান বাবলু জানান, বিএনপির নেতাকর্মীরা জামিন নিতে গেলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরন করেছে। জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে, জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী, সাধারন সম্পাদক অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন, জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক কুতুব উদ্দিন আহমেদ, ক্রীড়া সম্পাদক আল আমিন কানাই, যুব বিষয়ক সম্পাদক মেজবাউর রহমান পিন্টু, জেলা ছাত্র দলের আহ্বায়ক
কামাল উদ্দিন, বিএনপি নেতা হাফিজুর রহমান খোকন, এ্যাড. খন্দকার মেহেদী হাসান পলাশ, মাসুদ রানা, ওসমান গনি, ছাত্রদল নেতা জুয়েল আহমেদ রনি, মোশফেকুর রহমান তুহিন, স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা আমির বাদশা। নেতৃবৃন্দ আরও জানান, পুলিশের একটি মামলায় কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ সকালে আদালতে গেলে আদালত তাদেরকে জামিন নামঞ্জুর করে দীর্ঘ ৪ ঘন্টা ধরে কোর্ট হাজতে বসিয়ে রাখে। পরে বিকাল ৪টার দিকে ১৩ জনকে জেল হাজতে প্রেরণ করে। এদিকে বিএনপির নেতাকর্মীদের জামিন মঞ্জুর হচ্ছে না এমন সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে ডিসি কোর্ট চত্বরে হাজার হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত হন। এ সময় তারা আটক নেতাদের অবিলম্বে মুক্তির দাবী করে বিক্ষোভ করতে থাকেন। জানা যায়, গত ২০১২ সালে ১০ ডিসেম্বর কুষ্টিয়ায় ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশে পুলিশ অতর্কিত নগ্ন হামলা চালায়। এতে পুলিশ ও বিএনপি নেতৃবৃন্দের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। ঘন্টা ধরে চলে বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর নির্যাতন। পুলিশ বিএনপি নেতাকর্মীদের উপর নির্বিচারে টিয়ারসেল, গুলি ও লাঠিচার্জ করে প্রায় অর্ধশত নেতাকর্মীকে আহত করে। পুলিশের বেপরোয়া এ্যাকশন ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া সংঘর্ষের ঘটনায় জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিনসহ ৪০ জন বিএনপি নেতা কর্মী আহত হয়। ওই সময় ১০ পুলিশ সদস্য আহত হয় বলে দাবী করে কুষ্টিয়ায় জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ প্রায় অজ্ঞাত ৫’শ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করে পুলিশ। মডেল থানার এসআই ওবাইদুর রহমান ওই মামলার বাদী হয়ে এ মামলা করেন। আসামীদের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধাদানসহ বিভিন্ন অভিযোগে পেনাল কোড ১৪৩/ ১৪৪/ ১৪৯/ ৩৩২/ ৩৩৩/ ৩৫৩/ ৩২৩/ ৩২৫/ ৩০৭/ ১১৪ ধারায় মামলা হয়। মামলা নং ১৫ তারিখ ১০-১২-১২।
MUKTI CAI SYED MEHEDI AHMED ROOMY SOHO JELA NETTOBINDER
উত্তরমুছুন