সোমবার, মার্চ ০৩, ২০১৪

কুষ্টিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে দ্রুত সংসদ নির্বাচন, সারাদেশ ব্যাপী বিচার বহির্ভুতভাবে যৌথ বাহিনী কর্তৃক ১৯ দলীয় জোটের নেতা-কর্মীদের গুম ও হত্যা এবং স্বেচ্ছাসেবকদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু ও সাংগঠনিক সম্পাদক বাবুসহ সকল নেতা-কর্মীদের মুক্তির দাবীতে কেন্দ্রীয় কর্মসুচির অংশ হিসাবে কুষ্টিয়ায় জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়েছে। গতকাল রোববার বেলা সাড়ে ১১টায় বিক্ষোভ মিছিলটি কুষ্টিয়া জেলা শিল্পকলা একাডেমী থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদিক্ষণ করে বড় বাজার রেল গেটে সমাবেশে মিলিত হয়। সমাবেশে জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবি অ্যাড. শামিম উল হাসান অপু’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন ।এছাড়াও বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাড. গোলাম মহম্মদ, যুগ্ম সম্পাদক এস এম ওমর ফারুক, সরকারী কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আরিফুজ্জামান বাপ্পী, জেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের সদস্য শাহ নেওয়াজ আরেফিন পাপ্পু, মনিরউজ জামান মাসুদ, জিল্লুর রহমান জনি, ইকবাল মোহাম্মদ এডিন, মাহাবুব হাসান রাজু, মোস্তাফিজুর রহমান শিমূল, ইশতেয়াক আহমেদ জ্যাকি, জহুরুল ইসলাম টিটু, মিজানুর রহমান খান, মাহাফুজুল ইসলাম রিমন, মিজানুর রহমান

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগে

কুমারখালী ও খোকসাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অর্ধদিবস হরতাল পালিত

স্টাফ রিপোর্টার ॥ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচনে ভোট কারচুপি ও ফলাফল বাতিল করে পুনরাই নির্বাচনের দাবিতে কুষ্টিয়ার কুমারখালী ও খোকসা বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৯ দলীয় জোটের ডাকে অর্ধদিবস হরতাল পলিত হয়েছে। রোববার ভোর ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এ হরতাল চলে। হরতাল সমর্থনে ১৯ দলীয় জোটের নেতা-কর্মীদের ডাকা হরতালে শহরের দোকানপট - ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। কুমারখালী ও খোকসা শহরের প্রধান সড়ক দিয়ে দূড়পাল্লার কোন যানবাহন চলাচল করতে দেখা যায়নি, তবে বিছিন্নভাবে কিছু সংখ্যক রিক্সা ও অটোরিক্সা চলাচল করেছে। নাশকতা এড়াতে শহরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। এর আগে শুক্রবার দুপুরে স্থানীয় বিএনপি কার্যালয়ে কুমারখালী উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এ্যাড. কুতুবুল আলম নতুন বলেন, ২৭ ফেব্র“য়ারী অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী নূরুল ইসলাম আনছার এর পোলিং এজেন্টদের ভোট কেন্দ্র থেকে বের করে দেয় আওয়ামী লীগের ক্যডার বাহীনি। রায় নিজেদের পক্ষে নিতে বেশ কয়েকটি ভোট কেন্দ্র নগ্ন হামলায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল মান্নান খানের সমর্থকেরা। এ সময় তারা ব্যালট পেপারে সিল মেরে বাক্্র ভর্তি করে। তাদের ভোটারদের ভোট কেন্দ্রে আসতেও বাধাদেয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মিরা। সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী বিপুল ভোটে নির্বাচিত হতেন বলেও তিনি জানান। তাই এ উপজেলায় পুনরাই নির্বাচনের আহ্বান জানান উপজেলা বিএনপির এ সাধারন সম্পাদক। এদিকে খোকসাতে হরতাল দুপুর ১২ টা পর্যন্ত পালিত হয়েছে। শহরের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিলো। তেমন কোন ভাড়ি যানবাহন চলাচল করতে দেখা

কুষ্টিয়া পৌর ২নং ওয়ার্ডের অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারদের মধ্যে সাহায্য প্রদান

শিমুল আহমেদ : কুষ্টিয়া সদর উপজেলা চর থানা পাড়ায় অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারদের মধ্যে নগদ টাকা সাহায্য প্রদান করা হয়। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো হল চর থানাপাড়ার রহমান,আজীজ,শাহাবুলও তার মাতা ,রাশিদুল,শহিদুল,যোহরা,হালিমা,সজীব,আমেনা ও রেশমা। গতকাল কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির কার্যালয়ে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ এই ১২টি পরিবারদের মধ্যে ব্যক্তিগত উদ্যোগে সাহায্য প্রদান করেন কুষ্টিয়া জেলার নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান,কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সম্মনিত সদস্য ও সদর থানা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক, বিশিষ্ট র্শিল্পপতি,গণ মানুষের বন্ধু ,সমাজ সেবক ইঞ্জি.জাকির হোসেন সরকার । করা হয় । সাহায্য প্রদান

খোকসায় মুরগির খামার পুড়ে ছাঁই প্রায় ৩ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি

খোকসা প্রতিনিধি : কুষ্টিয়ার খোকসায় মুরগির খামার পুড়ে ছাঁই হয়ে প্রায় ৩ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রবিবার দুপুরে উপজেলার গোসাইডাঙ্গী গ্রামের খোন্দকার মোজাম্মেল হকের ছেলে মতিউল হকের মুরগি খামারে আগুন ধরে খামারের ঘরসহ ৫’শ মুরগি পুড়ে যায়। মতিউল হক বলেন, খামারের ভিতর সুইজের বোর্ড থেকে আগুন ধরে সব পুড়ে যায়। একটি শুধু ভাল্ব জালানো ছিলো। দুপুরে হঠাৎ ঘরে আগুন ধরা মাত্র অল্প সময়ের মধ্যে সব

আমলা সরকারী কলেজে শিক্ষক সংকট ॥ পাঠদান ব্যহত

আমলা প্রতিনিধি ॥ কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেরার আমলা সরকারি ডিগ্রী কলেজে শিক্ষক সংকট চরমে। ফলে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী এ বিদ্যাপিঠে পাঠদান মারাত্মক ভাবে ব্যহত হচ্ছে। এ কলেজের ১৮ জন শিক্ষকের বিপরিতে রয়েছে মাত্র ৭ জন শিক্ষক। ১৮টি বিষয়ে মাত্র ৭ জন শিক্ষক দিয়ে পাঠদান চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। ফলে সন্তানদের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে অভিভাবকরা চরম উদ্বেগ উৎকণ্ঠায় রয়েছে। এ ব্যাপারে কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ইকবাল হোসেন জানান, কলেজের ১৮ জন শিক্ষকের বিপরীতে ৮ জন শিক্ষক রয়েছে। এর মধ্যে দর্শন বিভাগের প্রভাষক মুরশিদা খাতুন মাতৃত্বকালীন ছুটিতে রয়েছে। বাঁকি শিক্ষকদের দিয়ে সাড়ে ৮ শ’ শিক্ষার্থীর পাঠদান চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। তিনি আরো জানান, বিজ্ঞান ও বাণিজ্য বিভাগের কোন শিক্ষক না থাকায় গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ দু’টির পাঠদান বন্ধ রয়েছে। ১৯৭২ সালের ১ জুলাই কলেজটি প্রতিষ্ঠা লাভ করার পর ১৯৮৭ সালের ৩ নভেম্বর জাতিয়করণ হয়। জাতিয়করণের পর শিক্ষকদের আর কোন নতুন পদ সৃষ্টি হয়নি। নতুন করে মন্ত্রণালয় থেকে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি, ভূগোল, সমাজ বিজ্ঞান,