বৃহস্পতিবার, ডিসেম্বর ১১, ২০১৪

কুষ্টিয়ায় হানাদার মুক্ত দিবস আজ

হাওয়া প্রতিবেদক ॥ ১৯৭১ সালের ১১ ডিসেম্বর কুষ্টিয়াবাসীর স্মরণীয় দিন। দীর্ঘ আন্দোলন, ত্যাগ তিতিক্ষা ও রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর জেলার সংগ্রামী মানুষ  কুষ্টিয়াকে মুক্ত করেছিলেন। কুষ্টিয়াকে মুক্ত করায় জেলাবাসী আনন্দিত ও গর্বিত। প্রতি বছর বিজয়ের মাসে ঘুরে আসে এ দিনটি। যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করে কুষ্টিয়ার বিভিন্ন পেশার মানুষ। কুষ্টিয়া প্রশাসন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, মুক্তিযোদ্ধা দলের নেতৃবৃন্দ বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে এ দিবসটি পালন করবে।   তথ্যসুত্রে জানা যায়, ১৯৭১ সালে সমগ্র বাংলাদেশের সীমান্ত ও দেশের অভ্যান্তরে পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মুখ গেরিলা যুদ্ধে পাকিস্তানী বাহিনী চরমভাবে বাঁধাপ্রাপ্ত হয়। পাক হানাদার বাহিনী দেশের অভ্যান্তরে গেরিলা যুদ্ধের কারণে বিপদাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। শুধু শহর ছাড়া সমস্ত অঞ্চল ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের দখলে। ৬ ডিসেম্বর ভারত সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিলে তারপরই বাংলাদেশে সর্বাত্মক যুদ্ধ শুরু হয়। মুক্তিমিত্র যৌথ বাহিনীর আক্রমণে পাক হানাদার বাহিনী পর্যুদস্ত হতে থাকে। যৌথবাহিনী একের পর এক থানা, মহকুমা ও জেলা দখল করে চলে। এরই অংশ হিসাবে তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর সম্পূর্ণরুপে শক্রমুক্ত হয়। যৌথ বাহিনী ঝিনাইদহ মহকুমা দখল করে একটি গ্র“প কুষ্টিয়া অভিমুখে রওনা হয়। অন্য দিকে মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বিত দল চুয়াডাঙ্গা, আলমডাঙ্গা পোড়াদহ হয়ে শহরের সন্নিকটে এসে উপস্থিত হয়। কুষ্টিয়াকে মুক্ত করতে যেখানেই শত্র“ সেখানে যুদ্ধ করে চলে মুক্তিযোদ্ধারা। কুষ্টিয়া শহরকেও শত্র“মুক্ত করতে শহরকে অবরোধ করে রাখে। এমতাবস্থায় পাক হানাদার বাহিনীরা ভারী অস্ত্রেশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে অতি গোপনে কুষ্টিয়া শহরের দক্ষিণে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ সড়কের চৌড়হাসে বিটিসির নিকট জিকে ক্যানেলের ব্রীজ এর উত্তর পাশে ক্যামফ্লাশ করে এ্যামবুশ বা ফাঁদ পেতে রাখে।  পাক হানাদার বাহিনী ফায়ার ওপেন করে ও বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ২টি ব্রীজ উড়িয়ে দেয় । শুরু হয় তুমুল আকারে যুদ্ধ। বাঙালীদেতর বীর দর্পে যুদ্ধের মুখে পাক হানাদার বাহিনী কুষ্টিয়া শহর থেকে পালিয়ে ভেড়ামারা হয়ে হাডিঞ্জ ব্রিজ অভিমুখে রওনা হয়। সেখানে বাঙালেিদর হাতে অনেকে নিহত হয়। বিমান থেকে বোম্বিং ও গুলি বর্ষণ করে কুষ্টিয়ার হাডিঞ্জ ব্রীজের ২টি স্প্যান ভেঙে ফেলে। কুষ্টিয়াবাসীর বীর দর্পে যুদ্ধের ফলে পাকহানাদার বাহিনী অনেকেই নিহত হয়, অনেকেই পালিয়ে যায়। বহু ত্যাগ তিতিক্ষা আর অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধার রক্তের বিনিময়ে, বহু মা বোনের সম্ভ্রমহানির মধ্য দিয়ে  কুষ্টিয়া শহরসহ সমগ্র কুষ্টিয়া জেলা শক্রুমুক্ত হয়। কুষ্টিয়ার সমস্ত অফিস আদালত ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বাধীন দেশের বিজয়ী পতাকা তুলে পতপত করে উড়িয়ে কুষ্টিয়াকে হানামুক্ত করে।  এ দেশকে মুক্তিযোদ্ধা অনেক ত্যাগের বিনিময়ে বিজয় আনলেও বিজয়ের প্রকৃত স্বাদ পায়নি মুক্তিযোদ্ধারা। অনেকেই আজ তারা অত্যান্ত

প্রস্তুত চাঁদাগাড়ার মাঠ

আজ থেকে শুরু তাবলীগ জামাতের কুষ্টিয়া জেলা ইজতেমা

আাব্দুম মুনিব : প্রস্তুত চাদাগাড়ার মাঠ। আম বয়ানের মধ্য দিয়ে আজ থেকে শুরু হচ্ছে তাবলীগ জামায়াতের আয়োজনে কুষ্টিয়া জেলা এস্তেমা ইজতেমা। আজ কাকডাকা ভোরে দেখা যাবে হাজারো মানুষের পদচারণায় মুখরিত কুষ্টিয়ার চাদাগারার মাঠ। তাবলীগ জামায়াতের আয়োজনে কুষ্টিয়া জেলা ইজতেমা ২০ বছর আগে ১৯৯৩ সালে কুষ্টিয়া সরকারী কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছিলো। বিশ্ব ইজতেমায় চাদাগাড়ার মাঠের বিশাল জায়গাজুড়ে নানা ব্যবস্থায় মানুষ অবস্থান নিবে। ইতি মধ্যে ছোট ছোট কওে আস্তানা গেরেছে মুসল্লিরা। ৫০ হাজার লোকের অবস্থানের লক্ষে অসংখ্য ছোটবড় তাঁবু, দীর্ঘ শামিয়ানা, প্যান্ডেল, চট ও প্লাস্টিকের ছাউনি দেয়া পুরো ২ লাখ ৫০ হাজার বর্গফুট এলাকা। যেখানে এক বারে ২ হাজার মানুষের অজু খানার ব্যাবস্থা, ৩শ ১২টি বাথরুম। জানা গেছে, গত এক মাস ধরে শত শত মুসল্লি সম্পূন্ন সেচ্ছশ্রমে মাঠ তৈরি ব্যাবস্থাপনায় কাজ করছেন। এ ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে ইজতেমার সেচ্ছাশ্রমে অংশ নেওয়া একজন মুসল্লি জানালেন, দুনিয়া এবং আখেরাতে কামিয়াবী হওয়ার আশায় সিংহভাগ কাজই মানুষের স্বেচ্ছাশ্রমে হচ্ছে। ছাত্র, শিক্ষক, পেশাজীবী, ব্যবসায়ীসহ প্রায় সব শ্রেণী-পেশার মানুষ নিজ নিজ উদ্যোগে এসে এই কাজ করে যাচ্ছেন। ইজতেমায় মুসল্লিদের নিরাপত্তার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে। ইজতেমায় বয়ান

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তি কার্যক্রম অনিবার্য কারণবশতঃ স্থগিত করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরে ভাইস চ্যান্সেলর ও কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. আবদুল হাকিম সরকার তাঁর নির্বাহী ক্ষমতা বলে এ আদেশ জারি করেন। জারিকৃত বিজ্ঞতিতে বলা হয় যে, আগামী ১১ ডিসেম্বর থেকে ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীতে ভর্তি নিমিত্তে ভর্তি কার্যক্রমের যে সকল সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছিল তা অনিবার্য কারণবশতঃ স্থগিত করা হলো। ভর্তি কার্যক্রমের পরিবর্তীত তারিখ ও সময়সূচি পরবর্তীতে

প্রফেসর ড. জমির উদ্দিন আর নেই : মেহেদী রুমীর শোক

স্টাফ রিপোর্টার : কুষ্টিয়া সরকারী মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মোহাঃ জমির উদ্দিন গতকাল ১০ ডিসেম্বর বেলা ১১ টায় ঢাকা ল্যাব এইড হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি -রাজেউন)। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬২ বছর। তিনি স্ত্রী ও তিন ছেলে রেখে গেছেন। গতকাল রাতে কুষ্টিয়া পৌরসভা জামে মসজিদে জানাযা শেষে কুষ্টিয়া পৌর গোরস্থানে দাফন সম্পন্ন করা হয়। মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে দোয়া কামনা করেছেন। তার এ মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী। এছাড়াও

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কুষ্টিয়া জেলা শাখার সাধারন সভা অনুষ্ঠিত

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের (জাসদ) এর কুষ্টিয়া জেলা শাখার আহবায়ক কমিটির সভা অনুষ্ঠিত  হয়েছে। গতকাল বুধবার বেলা ১১টায় কুষ্টিয়া শিল্পকলা একাডেমীতে সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের (জাসদ) এর কুষ্টিয়া জেলা শাখার সভাপতি নিজাম উদ্দিন। বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের বিভিন্ন উপজেলা শাখা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দ। আলোচনা সভায় আগামী ১৬ ডিসেম্বর উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সহ বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে সামনের দিকে গতিশীল করার বিষয়ে আলোচনা করা হয়। এছাড়াও উক্ত সভায় বক্ত রাখেন জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক আলামিন, মাহবুবে আলা লালন, সুমন আলী, বকুল হোসেন, তুসার হোসেন, উজ্জল

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে কুষ্টিয়ায় অধিকারের র‌্যালী ও সমাবেশ

স্টাফ রিপোর্টার : ১০ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস। এদিনটি পালনে মানবাধিকার সংগঠন অধিকার এর কুষ্টিয়া জেলাস্থ মানবাধিকার কর্মীরা র‌্যালী ও সমাবেশ করেছে। বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় অধিকার’র কর্মীরা শহরের থানা মোড়স্থ বক চত্বর থেকে র‌্যালী বের করে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে কুষ্টিয়া পৌরসভার বিজয় উল্লাস চত্বরে সমাবেশ করে। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন অধিকার এর কুষ্টিয়া জেলা মনিটর মানবাধিকার কর্মী হাসান আলী, ইউপি সদস্য সীমা খাতুন প্রমুখ। এসময় বক্তারা বলেন, এমন একটি সময় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস পালিত হচ্ছে যখন বাংলাদেশে মানবাধিকার লংঘনের ঘটনা একটি উদ্বেগজনক অবস্থানে গিয়ে পৌঁচেছে। বর্তমান সরকার গত ৫জানুয়ারী অন্যান্য রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ ছাড়াই অনুষ্ঠিত একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে সর্বস্তরের জনগনের ম্যান্ডেট ছাড়াই রাষ্ট্র ক্ষমতায় এসে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটিয়েই চলেছে। রাষ্ট্র শক্তির কাছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঝুঁকির মধ্যে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকা- ও নির্যাতনের ঘটনা ঘটেই চলেছে। এছাড়া সংখ্যালঘু নাগরিকদের ওপর হামলা ও নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনাও অব্যাহত আছে। সরকার সমর্থিত ছাত্র ও যুব সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্র লীগ ও যুবলীগ রাজনীতিতে সহিংসতা ও দুর্বৃত্তায়নের মূল কেন্দ্রে অবস্থান করছে। মত পক্র াশ ও সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হচ্ছে। নিবর্তনমূলক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬ (সংশোধিত ২০০৯ ও ২০১৩) এখনও বলবৎ আছে এবং আইনটি মানবাধিকার রক্ষাকর্মী, সাংবাদিক ও স্বাধীনচেতা মানুষের বিরুদ্ধে সরকার অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য সংবাদ ও অনুষ্ঠান সম্প্রচারে বিভিন্ন ধরনের বিধি নিষেধ আরোপ করে সরকার জাতীয় সম্প্রচার নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। সভা-সমাবেশে বাধা দেয়া হচ্ছে এবং নিবর্তনমূলক ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন প্রয়োগ করে ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা দায়ের করে ভিন্ন মতালম্বীদের ওপর নিপীড়ন চালানো হচ্ছে। বিচার বিভাগকে নিয়šণ¿ করার জন্য সংসদ সদস্যদের হাতে বিচারপতিদের অভিশংসনের ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। এছাড়া মানবাধিকার সংগঠনসহ বেসরকারি সংস্থাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ‘বৈদেশিক অনুদান (স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রম) রেগুলেশন আইন ২০১৪’ নামে একটি আইনও মন্ত্রী পরিষদ চুড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এই আইন মানবাধিকার সংগঠন ও বেসরকারি সংস্থাগুলোকে অতি মাত্রায় নিয়ন্ত্রিত এবং বিশেষ করে মানবাধিকার সংগঠনগুলোর সংগঠিত হবার এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করার ব্যবস্থা করবে, যা বাংলাদেশের সংবিধান এবং জাতিসংঘের মানবাধিকার রক্ষাকর্মীদের অধিকার সংরক্ষণ বিষয়ক ঘোষণার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।  অধিকার তার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই মানবাধিকার লংঘনের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার থেকেছে এবং ধর্ম-বর্ণ-লিঙ্গ-প্রকৃতি, রাজনৈতিক মত পার্থক্য; অর্থনৈতিক অবস্থান নির্বিশেষে সমস্ত মানুষের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করে চলেছে। অধিকার কোন বিশেষ রাজনৈতিক মতাদর্শের ভিত্তিতে পরিচালিত হয় না এবং সব সরকারের আমলেই অধিকার মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার থাকায় নিগৃহীত হয়েছে। বিচারবহির্ভূত হত্যাকা-ের তথ্যানুসন্ধান করার কারনে ২০১৩ সালের ১০ অগাস্ট অধিকার এর সে?েটারি আদিলুর রহমান খানকে সাদা পোষাকধারী গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা তুলে নিয়ে যেয়ে পরে আটক করে এবং তাঁকে ও অধিকারের পরিচালককে যথাক্রমে ৬২ দিন ও ২৫ দিন জেলে বন্দি করে রাখে। এরপর থেকে অধিকার ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মানবাধিকার রক্ষাকর্মীরা প্রতিনিয়ত

ভেড়ামারা হাসপাতালের জিকে ক্যানালে সিড়ি ঘাটের নির্মান কাজ উদ্বোধন

বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় তথ্যমন্ত্রী,জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি ও কুষ্টিয়া-২  (ভেড়ামারা-মিরপুর) আসনের সংসদ সদস্য হাসানুল হক ইনু’র আর্থিক সহযোগিতায় কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর সামনে জিকে ক্যানালে রোগীদের সুবিধার্থে সিড়ি ঘাট নির্মান কাজ গতকাল উদ্বোধন করেন । উদ্বোধন করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম নেতা  ও কুষ্টিয়া জেলা জাসদের সাধারন সম্পাদক আব্দুল আলিম স্বপন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জাকির জর্দ্দার মালিক ও শিল্পপতি আলহাজ্ব জাকির হোসেন, সিড়ি ঘাট নির্মানের পি আইসি, ভেড়ামারা প্রেস ক্লাবের সভাপতি ও সাপ্তাহিক চেতনায় কুষ্টিয়া পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক

খোকসায় পৌর কর্মকর্তা-কর্মচারী ফেডারেশনের আলোচনা সভা

মনিরুল ইসলাম মনি : আগামী ২৬ ডিসেম্বর মাগুরা বাংলাদেশ কর্মকর্তা-কর্মচারী ফেডারেশন সম্মেলন উপলক্ষে কুষ্টিয়ার খোকসায় পৌর কর্মকর্তা-কর্মচারী ফেডারেশনের আলোচনা ও প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।  সকালে খোকসা পৌর মেয়রের কার্যালয় কক্ষে কুষ্টিয়া জেলা পৌর কর্মকর্তা-কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ও খোকসা পৌর কর্মকর্তা-কর্মচারী ফেডারেশনের সভাপতি শামীম আহম্মেদ বাবুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খোকসা পৌরসভার উপ-সহকারি প্রকৌশলী মোঃ মামুনুর রশিদ। সভা পরিচালনা করেন খোকসা পৌর কর্মকর্তা-কর্মচারী ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল আলম টিটো। এসময়  খোকসা পৌরসভার সকল

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উদযাপন র‌্যালী ও আলোচনা সভা

মুক্তি নারী ও শিশু উন্নয়ন সংস্থা, পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি, মানবাধিকার সংরক্ষণ পরিষদ, মানবাধিকার নারীসমাজ ও নারী নির্যাতন প্রতিরোধ ফোরামের যৌথ আয়োজনে ১০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে সকাল ১০ টায় বর্নাঢ্য র‌্যালী কুষ্টিয়া পাবলিক লাইব্রেরীর সামনে থেকে বের কুষ্টিয়া শহর পদক্ষিণ শেষে পৌরসভার বিজয় উল্লাস চত্তরে গিয়ে শেষ হয়। র‌্যালী শেষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন নারী নির্যাতন প্রতিরোধ ফোরামের সাধারন সম্পাদক ও বিশিষ্ট সাংবাদিক মিজানুর রহমান লাকী। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন নারী নির্যাতন প্রতিরোধ ফোরামের সদস্য ও সাংবাদিক ইব্রাহিম খলিল, মানবাধিকার সংরক্ষণ পরিষদের সভাপতি সামসুজ্জামান, মানবাধিকার নাট্য পরিষদের সভাপতি এম এ কাইয়ুম,পারিবারিক নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সদস্য আবুল হোসেন, মানবাধিকার সংরক্ষণ পরিষদের সহ-সভাপতি আতিয়ার রহমান,সাধারন সম্পাদক ডা: উৎপল কুমার সেনগুপ্ত, মানবাধিকার নারীসমাজের সহ -সভাপতি নার্গিস রহমান, সাধারন সম্পাদক সাবিনা আকতার টলি,  র‌্যালী ও আলোচনা সভাটি পরিচালনা করেন মুক্তির প্রকল্প সমন্বয়কারী জায়েদুল হক মতিন। আলোচনা সভায় বক্তরা মানবাধিকারের ৩০ টি ধারা নিয়ে আলোচনা করেন। বক্তারা বলেন ৩৬৫ দিন মানুষের মানবাধিকার সংরক্ষণ করতে হবে। নারীর প্রতি সকল প্রকার নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে। প্রতিটা মানুষ যদি তার নিজ নিজ পরিসরে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা

বালিয়াকান্দিতে স্বাদু পানির চিংড়ি চাষ সম্প্রসারন প্রকল্পের প্রশিক্ষন কর্মশালার উদ্বোধন

রাজবাড়ী প্রতিনিধি : রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলা মৎস্য দপ্তরের আয়োজনে বুধবার স্বাদু পানির চিংড়ি চাষ সম্প্রসারন প্রকল্পের আওতায় ৪দিন ব্যাপী প্রশিক্ষন কর্মশালার উদ্বোধন করা হয়েছে। উপজেলা অফিসার্স ক্লাবে কর্মশালায় প্রশিক্ষন প্রদান করেন, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা কৃষিবিদ রতন দত্ত, ঢাকা বিভাগীয় সহকারী পরিচালক মোঃ নজরুল ইসলাম, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ খায়রুল ইসলাম, মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা রবিউল করিম, মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ( এনএনটিপি) মহসীনা