রবিবার, জুলাই ১৩, ২০১৪

কুষ্টিয়া শহর বিএনপি উদ্যোগে আলোচনা সভা, ইফতার ওদোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত


স্টাফ রিপোর্টার : জাতীয়তাবাদী কুষ্টিয়া শহর বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা, ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকেলে রাজার হাটস্থ আলো কমিউনিটি সেন্টারে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে শহর বিএনপির সভাপতি হাফিজুর রহমান হেলালের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক কুতুব উদ্দিন আহমেদের পরিচালনা বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রান ও পুনর্বসান বিষয়ক সম্পাদক জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন, জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর সাবেক এমপি আব্দুল ওয়াহিদ, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর ফরহাদ হুসাইন, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি হাজী আবুল কাশেম, শহীদুল হক, যুগ্ম সম্পাদক খন্দকার সাজেদুর রহমান বাবলু, এম এ শামীম আরজু, এস এম ওমর ফারুক, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার, জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাড. সোহরাব হোসেন, দপ্তর সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক বাচ্চু, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মুইদ বাবুল, ক্রীড়া সম্পাদক আল আমিন কানাই, যুব বিষয়ক সম্পাদক মেজবাহুর রহমান পিন্টু, সহ আইন সম্পাদক সামজুদ জাহিদ, সহ-প্রচার মীর আয়ুব আলী, মজমপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি অ্যাড. খাদেমূল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক হাজী রবিউল আওয়াল,সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন, জেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক মহিউদ্দিন চৌধুরী মিলন, শামসুদদোহা লাল্টু, শহর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান মানু, হাসেমুর রহমান হাসেম, প্রচার সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, সহ-দপ্তর সম্পাদক সাজাহান আলী পিস্তা, সহ-প্রচার সম্পাদক রফিকুল ইসলাম লাবু, আব্দুর রশিদ, বারখাদা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আতিয়ার রহমান, সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান হাসান, সদর থানা যুবদলের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বিপ¬ব, জাতীয়তাবাদী পেশীজীবি পরিসদের সভাপতি খন্দকার জিয়াদুল হক, সাধারণ সম্পাদক

কুমারখালীতে কমিউনিটি পুলিশিং বিষয়ক ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

শরীফুল ইসলাম, কুমারখালী: “থানার দুয়ার খোলা আজি, আসিতে নাহি মানা”এ শ্লোগান নিয়ে কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী থানার শিলাইদহ ইউনিয়ন পরিষদ সভাকক্ষে বেলা ১১টায় ওপেন হাউজ ডে শুরু হয়ে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। ওপেন হাইজ ডে অনুষ্ঠানে কুমারখালী থানার অফিসার ইনচার্জ শেখ লুৎফর রহমান’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপারেশন) আবু বকর সিদ্দীক। শুভেচ্ছা বক্তব্যে কুমারখালী থানার অফিসার ইনচার্জ বলেন- পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিশ। এ ম্লোগান বাস্তবে রুপ নেয়। এলাকার অপারাধ দমন ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের সহায়ক শক্তি হিসেবে একটি গণফোরম তৈরী হওয়ায় অপরাধীরা নির্বিঘেœ অপরাধ সংঘটনের সাহস পায় না। সমাজে অপরাধ হ্রাস পায়। সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা নিশ্চিত হয় এবং জনগণের জীবন যাত্রার মান উন্নত হয়। কমিউনিটি পুলিশিং হচ্ছে অপরাধ সমস্যা সমাধানে পুলিশ ও জনগণের যৌথ অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠার একটি নতুন পুলিশিং দর্শন। আমাদের দেশে পুলিশী কর্মকা-ে জনগণের অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে কার্যকরভাবে অপরাধ প্রতিরোধের জন্য কমিউনিটি পুলিশিং ধারণা গ্রহণ করা হয়েছে। কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থা কমিউনিটির সদস্যগণ, সমাজের বিভিন্ন সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং পুলিশের অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে অপরাধ প্রতিরোধ ও জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ের লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালিত হয় কমিউনিটি পুলিশিং মূলত একটি প্রতিরোধমূলক পুলিশি ব্যবস্থা। এই ব্যবস্থায় অপরাধের কারণগুলো অনুসন্ধান করে সেগুলো দূর করার পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। অপরাধের কারণগুলো দূর করা যেহেতু পুলিশের একার পক্ষে সম্ভব নয় তাই এই কাজে অন্যান্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করা হয়। কমিউনিটি পুলিশিং এর যাবতীয় কর্মকা- অপরাধ প্রতিরোধ তথা অপরাধ যাতে ঘটতে না পারে সেই লক্ষ্যে পরিচালিত হয়। কমিউনিটি পুলিশিং ব্যবস্থার মাধ্যমে পুলিশ জনগণকে নিজেরাই যাতে নিজ নিজ এলাকার অপরাধগুলো প্রতিরোধ করতে পারে তার জন্য জনগণকে আইনী পরামর্শ দেওয়া, অপরাধ সম্পর্কে সচেতন করা, অপরাধকর্ম সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বা পরামর্শ দেওয়া ইত্যাদির মাধ্যমে ক্ষমতায়ন করে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপারেশন) আবু বকর সিদ্দীক বলেছেন, ইভটিজিং, মাদকের অপব্যবহার করার মতো সামাজিক অপরাধমূলক কাজগুলো প্রতিরোধে আইন প্রয়োগের পাশাপশি সমাজকেই এগিয়ে আসতে হবে।

ভেড়ামারা হাজী কল্যান পরিষদ’র আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল

মনির উদ্দীন মনির ভেড়ামারা ॥ বর্নাঢ্য ও জাকজমক পূর্ন পরিবেশে ভেড়ামারা হাজী কল্যান পরিষদ’র আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার ভেড়ামারা পৌর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের আলোচনা সভা শেষে এই ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। হাজী কল্যান পরিষদ’র আহবায়ক আলহাজ্ব আ.স.ম আব্দুল কুদ্দুস’র সভাপতিত্বে অনুুষ্ঠিত ইফতার মাহফিলের আলোচনায় অংশ নেন ভেড়ামারা উপজেলা পরিষদ’র চেয়ারম্যান ও কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড. তৌহিদুল ইসলাম আলম, ভেড়ামারা পৌরসভার মেয়র ও উপজেলা আওয়ামীলীগ’র সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব শামিমুল ইসলাম ছানা, উপজেলা আওয়ামীলীগ’র সভাপতি আলহাজ্ব আবু বক্কর সিদ্দিক, সহ-সভাপতি হাজী আখতারুজ্জামান মিঠু, ভেড়ামারা পৌরসভার প্যানেল মেয়র মাহাবুল আলম বিশ্বাস, আলহাজ্ব জৈমুদ্দীন আহম্মদ, দারুস সুন্নাহ মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতি

আজ আর্জেন্টাইন ফ্যান ক্লাবের মোটর সাইকেল র‌্যালী

ক্রীড়া প্রতিবেদক॥ আজ বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনাল খেলা। স্বপ্নের ফাইনালে বিশ্বকাপ ঘরে তুলতে চির প্রতিদ্বন্দি আর্জেন্টিনা বনাম জার্মানী মোকাবিলা করবে। এবার বিশ্বকাপ ফুটবলের উম্মাদনায় আজ ফাইনাল খেলা থাকায় আর্জেন্টিনা ফ্যান ক্লাব কুষ্টিয়ার উদ্যোগে মোটর সাইকেল র‌্যালী বের হবে। আজ বেলা ৩টায় পৌরসভা চত্বর থেকে র‌্যালী শুরু হবে। র‌্যালীতে মোটর সাইকেল,মাইক্রোবাস ও খোলা ট্রাকে সমর্থকদের অংশ গ্রহনে বিশ্বখ্যাত সংগীত শিল্পী শাকেরার বি,শ্বকাপ ফুটবলের জনপ্রিয় সংগীত পরিবেশিত হবে। র‌্যালীতে সকল আর্জেন্টাইন সমর্থকদের অংশ গ্রহনের আহবান জানিয়েছেন কুষ্টিয়া আর্জেন্টাইন ফ্যান ক্লাবের উপদেষ্টা প্রকৗশলী সাইফুল আলম মারুফ, সভাপতি এস,এম কাদেরী শাকিল ও সাধারন সম্পাদক আ,ফ,ম নুরুল কাদের।

গাংনীর আমতৈল গ্রাম থেকে বোমা উদ্ধার

জেলা প্রতিনিধি মেহেরপুরঃ মেহেরপুরের গাংনী উপজেলা আমতৈল গ্রাম থেকে পরিত্যাক্ত অবস্থায় একটি বোমা সদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার সকাল সাড়ে ১০ টারদিকে স্থানীয়দের সংবাদের ভিত্তিতে বোমাটি উদ্ধার করা হয়।গাংনী থানার ওসি মোঃ রিয়াজুল ইসলাম জানান, বোমা সদৃশ্য বস্তু টি উদ্ধারের পর নিক্রিয় করার জন্য পানি ভর্তি বালতিতে রাখা হয়েছে। তিনি আরো জানান,আতংক সৃষ্টি করার জন্য বোমা সদৃশ্য বস্তুটি রাখা হতে পারে।

গাংনীর কুতুবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি স্ব ঘোষিত র্নিবাহী সভাপতির হাতে জিম্মি।

জেলা প্রতিনিধি মেহেরপুরঃ - মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার কুতুবপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের স্ব ঘোষিত নির্বাহী সভাপতি আমিনুল ইসলামের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ সহ অন্যান্ন শিক্ষকরা। নির্বাহী সভাপতির অত্যাচারে অতিষ্ট বিদ্যালয়ের শিক্ষক সহ শিক্ষার্থীরাও। এই সভাপতি কার্যনির্বাহী কমিটির সাথে বহিরাগত সন্ত্রাসী নিয়ে বিদ্যালয়ে বিভিন্ন প্রকার মিটিং করেন তার বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুলতে পারেনা। এক লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, আমিনুল ইসলাম এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করে শিক্ষা বোর্ডের ১৬/০৬/২০০৯ ইং তারিখের প্রাঞাপন এস,আরও নং ১৫৩/আইন /২০০৯ প্রবিধান মালার ৪৮ নং প্রবিধান লঙ্ঘন করে সভাপতি হয়েছেন।বিদ্যালয়টি ১৯৬৭ সালে প্রতিষ্ঠত হয় এবং দাতা হিসাবে প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নিযুক্ত ছিলেন মৃত হৈফতুল্লা বিশ্বাস। আমিনুল ইসলাম বিদ্যালয়ের কাউকে কিছু না জানিয়ে ্এবং কোনো প্রচার প্রচারনা ছাড়াই ৫ সদস্যের একটি নিবৃাহী কমিটি গঠন করে সভাপতি সেজেছেন। যেন গাঁয়ে মানেনা আপনে মড়ল। তিনি বিদ্যালয়ে একাদশ শ্রেণী চালু করে লক্ষ লক্ষ টাকার শিক্ষক নিয়োগ বানিজ্য করেছেন বলে অনেকেই অভিযোগ তুলে ধরেন। এ ব্যাপারে সহকারি শিক্ষক সাইদুজ্জচামান বলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকদেরকে সভাপতি সন্ত্রাসী বাহীনি দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে তিনি সভাপতি হিসাবে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছেন। এ কারনে লেখা পড়া চরম ভাবে বিগ্নীত হচ্ছে। শিক্ষক মিরাজ হোসেন বলেন, শিক্ষকরা হাজার অন্যায় অত্যাচার সহ্য করে বিদ্যালয়ে বসে থাকেন কেউ মুখ খুলতে পারেনা। আমরা সকলেই তার কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছি। কেউ কিছু বল্লে তাকে অসভ্য অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং হত্যার হুমকি দেখান। তিনি অদৃশ্য ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে চলছেন বহাল তবিয়তে। ২.৮২ একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত এ বিদ্যালয়টি ২০১৩ ইং সালে সম্প্রসারিত হয়। যা আজ হুমকির মুখে। বিদ্যালয়ে সুষ্ঠ পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে স্থানীয় কাথুলী ইউপি চেয়ারম্যান বাদি হয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষার্বোড পরিদর্শক, জেলা প্রশাসক,উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর একটি লিখিত আবেদন করেন। যার আবেদনের

জুগিয়া গ্রামে লিগ্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

মানবাধিকার সংরক্ষণ পরিষদ ও মানবাধিকার নারীসমাজ বারখাদা ইউনিয়ন কতৃর্ক আয়োজিত আইন সহয়তা কার্যক্রম লিগ্যাল ক্যাম্প বেলা ১১ জুগিয়া বারখাদা ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত হয়। লিগ্যাল ক্যাম্পে সভাপতিত্ব করেন মানবাধিকার সংরক্ষণ পরিষদ বারখাদা ইউনিয়নের সভাপতি আবুজাফর। লিগ্যাল ক্যাম্পে আলোচনা করেন মানবাধিকার আইনজীবী পরিষদের সদস্য এ্যাড:নিজাম উদ্দিন,মানবাধিকার সংরক্ষণ পরিষদের নার্গিস রহমান,অনন্ত কুমার দাস, জামিরুল ইসলাম। ক্যাম্পে বাল্যবিবাহ,বহুবিবাহ,তালাক,দেনমোহর এবং হিন্দু বিবাহ আইন নিয়ে আলোচনা করা হয়। লিগ্যাল ক্যাম্পে দুইজন ক্ষতিগ্রস্থ নারীকে আইন সহায়তা প্রদান করা হয়। লিগ্যাল ক্যাম্পটি পরিচালনা করেন মুক্তির প্রোগ্রাম সুপারভাইজার তারক নাথ কুন্ডু এবং সার্বিক সহযোগিতা করেন কমিউনিটি অর্গানাইজার রেফাউল ইসলাম।