ধর্মঘটে অচল কুষ্টিয়া : ভোগান্তীতে ইবি শিক্ষার্থীসহ সাধারণ মানুষ : থানায় মামলা আসামী ২ হাজার
স্টাফ রিপোটার : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাসচাপায় শিক্ষার্থী মৃত্যুর ঘটনায় রোববার তান্ডবের পর বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হলেও বাইরের পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় শিক্ষার্থীরা হলেই অবস্থান করছে। এদিকে গাড়ি পোড়ানোর প্রতিবাদে পাঁচটি সংগঠনের ডাকে কুষ্টিয়ায় অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট চলছে। ফলে ভোগান্তিতে শিক্ষার্থীসহ সাধারন মানুষ। অন্যদিকে হল চালু রাখা, পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহার এবং পরিবহন শ্রমিক কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে ক্যাম্পাসের প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন
করেছে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা। এর আগে রোববার দুপুরে বাসচাপায় কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার সকাল ১০টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। শিক্ষার্থীরা ধর্মঘটের কারণে বিভিন্ন ছোট ছোট ইঞ্জিন চালিত ভ্যান, ইজিবাইকে করে ক্যাম্পাস ত্যাগ করলে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের বিভিন্ন রুটে তাদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করছে পরিবহন শ্রমিকরা এমন অভিযোগ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন স্থানে হামলার ঘটনায় প্রায় ১০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এছাড়া অন্তত তিনটি ল্যাপটপ, আটটি মোবাইল সেট ও নগদ টাকাসহ শিক্ষার্থীদের ব্যাগ ছিনতাই করেছে বাস শ্রমিকরা। অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী ফাতিমা খাতুন হিরা বলেন, পরিবহন ধর্মঘট থাকায় আমরা ইঞ্জিনচালিত নসিমন গাড়িতে করে ঝিনাইদহের উদ্দেশে রওনা হই। আমাদের গাড়ি কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়কের মদনডাঙা বাজার পার হলে পরিবহন শ্রমিকরা গাড়ি থামিয়ে আমাদের বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে মারধর করে। এসময় তারা দুটি ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোনসহ নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। এদিকে কুষ্টিয়ার মজমপুর গেটে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পরিচয় পেয়ে ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের ছাত্র মাসুদসহ তিনজনকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেছে পরিবহন শ্রমিকরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের শেখপাড়া বাজারে হানিফ পরিবহন, শ্যামলী, এসবিসহ সবগুলো পরিবহনের টিকিট শিক্ষার্থীদের জন্য পরিবহন শ্রমিকরা বাতিল করেছে বলে জানা গেছে। শ্যামলী কাউন্টারের ম্যানেজার তৌহিদ বলেন, অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট চলার কারণে আমাদের সব গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে। শিক্ষার্থীসহ সব যাত্রীর টিকিট বাতিল করা হয়েছে। ব্যবস্থাপনা বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, ঝিনাইদহ যাওয়ার পথে
করেছে সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা। এর আগে রোববার দুপুরে বাসচাপায় কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ছাত্র নিহত হওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার সকাল ১০টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। শিক্ষার্থীরা ধর্মঘটের কারণে বিভিন্ন ছোট ছোট ইঞ্জিন চালিত ভ্যান, ইজিবাইকে করে ক্যাম্পাস ত্যাগ করলে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহের বিভিন্ন রুটে তাদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করছে পরিবহন শ্রমিকরা এমন অভিযোগ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা। বিভিন্ন স্থানে হামলার ঘটনায় প্রায় ১০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এছাড়া অন্তত তিনটি ল্যাপটপ, আটটি মোবাইল সেট ও নগদ টাকাসহ শিক্ষার্থীদের ব্যাগ ছিনতাই করেছে বাস শ্রমিকরা। অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী ফাতিমা খাতুন হিরা বলেন, পরিবহন ধর্মঘট থাকায় আমরা ইঞ্জিনচালিত নসিমন গাড়িতে করে ঝিনাইদহের উদ্দেশে রওনা হই। আমাদের গাড়ি কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়কের মদনডাঙা বাজার পার হলে পরিবহন শ্রমিকরা গাড়ি থামিয়ে আমাদের বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীকে মারধর করে। এসময় তারা দুটি ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোনসহ নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। এদিকে কুষ্টিয়ার মজমপুর গেটে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পরিচয় পেয়ে ফলিত পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের ছাত্র মাসুদসহ তিনজনকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করেছে পরিবহন শ্রমিকরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশের শেখপাড়া বাজারে হানিফ পরিবহন, শ্যামলী, এসবিসহ সবগুলো পরিবহনের টিকিট শিক্ষার্থীদের জন্য পরিবহন শ্রমিকরা বাতিল করেছে বলে জানা গেছে। শ্যামলী কাউন্টারের ম্যানেজার তৌহিদ বলেন, অনির্দিষ্টকালের পরিবহন ধর্মঘট চলার কারণে আমাদের সব গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে। শিক্ষার্থীসহ সব যাত্রীর টিকিট বাতিল করা হয়েছে। ব্যবস্থাপনা বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্র আসাদুজ্জামান আসাদ জানান, ঝিনাইদহ যাওয়ার পথে