খালিদ হাসান সিপাই :
কুষ্টিয়াসহ দেশজুড়ে তীব্র তাপদাহ চলছে। ভ্যাপসা গরম আর তাপদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। বৃষ্টি না হওয়ায় আরো কয়েকদিন এই অসহনীয় অবস্থা চলবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। তারা বলছে, এ সময় সূর্য পৃথিবীর খুব কাছাকাছি চলে আসে এবং তীব্র গরম অনুভূত হয়। বৃষ্টি না হওয়ায় তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। মাঝারি তাপপ্রবাহের পাশাপাশি বাতাসে জলীয় বাষ্পের উপস্থিতি এই অতিরিক্ত গরমের অন্যতম কারণ। তীব্র রোদে পুড়ছে জন-প্রান্তর। ভ্যাপসা গরমে অতিস্ঠ হয়ে উঠেছে মানুষ। বেড়েছে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগ। চিকিৎসকরা বলছেন, এই গরমে বেশিক্ষণ খোলা স্থানে থাকলে হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা থাকে। তাদের মতে, ভ্যাপসা গরমে দেহ থেকে ঘামের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণ পানি বের হয়ে যায়। এ কারণে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে এবং প্রয়োজনে খাওয়ার স্যালাইন খেতে হবে।অন্যদিকে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। রাতে এবং দিনে ভ্যাপসা গরমে হাঁসফাঁস করছে শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই। গরমে ঘরে বাইরে কোথাও এতটুকু স্বস্তি নেই সাধারণ মানুষের। পথ চলতে একটু স্বস্তির আশায় অনেকেই কিনছেন রাস্তার পাশে বিক্রি করা ঠা-া পানীয়। ফুটপাতে বিক্রেতারা বরফ দেয়া ঠান্ডা সরবতের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। গ্রামাঞ্চলের মাঠ-ঘাটও ফেটে হয়েছে চৌচির। এই অবস্থায় লোকজনের প্রত্যাশা এক পশলা বৃষ্টির। কিন্তু চৈত্রের তাপদাহে সেই কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা নেই। এ প্রসঙ্গে আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, আরো দুই তিনদিন তীব্র তাপদাহ বিরাজ করবে। বৃষ্টি হলে ভ্যাপসা গরম ও তাপদাহজনিত দুর্ভোগ কিছুটা কমে আসবে। দেশে স্বাভাবিকভাবে মার্চ, এপ্রিল ও মে মাসে তীব্র দহন থাকে। গত বছরের তুলনায় এবার গরম বেশি অনুভূত হচ্ছে। গত বছর এই মাসে বৃষ্টির পরিমাণ কিছু বেশি ছিল। সারাদিন তীব্র রোদ ছিল। তাই প্রচ- গরমে ঘর থেকে বাইরে বের হওয়া লোকের সংখ্যা ছিল খুব সামান্য। এ অঞ্চলে প্রতি বছর প্রচ- শীতের পাশাপাশি প্রচ- গরম পড়ে। তাই শিশু ও বয়স্কদের গরম মোকাবেলায় বাড়তি প্রস্তুতি দেখা যায়। এরমধ্যে রাজশাহীতে তীব্র গরমে ও লোডশেডিংয়ে জনজীবনে দুর্ভোগ বাড়িয়েছে। গরমের কারণে দেশজুড়ে এমন তাপদাহে ঘরে ঘরে দেখা দিয়েছে ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি, জ্বর, আমাশয়, জন্ডিস ও পানিবাহিত রোগসহ নানা রোগবালাই। হাসপাতালে প্রতিদিন বাড়ছে রোগীর ভিড়।
কুষ্টিয়াসহ দেশজুড়ে তীব্র তাপদাহ চলছে। ভ্যাপসা গরম আর তাপদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। বৃষ্টি না হওয়ায় আরো কয়েকদিন এই অসহনীয় অবস্থা চলবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। তারা বলছে, এ সময় সূর্য পৃথিবীর খুব কাছাকাছি চলে আসে এবং তীব্র গরম অনুভূত হয়। বৃষ্টি না হওয়ায় তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। মাঝারি তাপপ্রবাহের পাশাপাশি বাতাসে জলীয় বাষ্পের উপস্থিতি এই অতিরিক্ত গরমের অন্যতম কারণ। তীব্র রোদে পুড়ছে জন-প্রান্তর। ভ্যাপসা গরমে অতিস্ঠ হয়ে উঠেছে মানুষ। বেড়েছে ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগ। চিকিৎসকরা বলছেন, এই গরমে বেশিক্ষণ খোলা স্থানে থাকলে হিট স্ট্রোকের সম্ভাবনা থাকে। তাদের মতে, ভ্যাপসা গরমে দেহ থেকে ঘামের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণ পানি বের হয়ে যায়। এ কারণে প্রচুর পরিমাণ পানি পান করতে হবে এবং প্রয়োজনে খাওয়ার স্যালাইন খেতে হবে।অন্যদিকে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। রাতে এবং দিনে ভ্যাপসা গরমে হাঁসফাঁস করছে শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই। গরমে ঘরে বাইরে কোথাও এতটুকু স্বস্তি নেই সাধারণ মানুষের। পথ চলতে একটু স্বস্তির আশায় অনেকেই কিনছেন রাস্তার পাশে বিক্রি করা ঠা-া পানীয়। ফুটপাতে বিক্রেতারা বরফ দেয়া ঠান্ডা সরবতের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। গ্রামাঞ্চলের মাঠ-ঘাটও ফেটে হয়েছে চৌচির। এই অবস্থায় লোকজনের প্রত্যাশা এক পশলা বৃষ্টির। কিন্তু চৈত্রের তাপদাহে সেই কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা নেই। এ প্রসঙ্গে আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, আরো দুই তিনদিন তীব্র তাপদাহ বিরাজ করবে। বৃষ্টি হলে ভ্যাপসা গরম ও তাপদাহজনিত দুর্ভোগ কিছুটা কমে আসবে। দেশে স্বাভাবিকভাবে মার্চ, এপ্রিল ও মে মাসে তীব্র দহন থাকে। গত বছরের তুলনায় এবার গরম বেশি অনুভূত হচ্ছে। গত বছর এই মাসে বৃষ্টির পরিমাণ কিছু বেশি ছিল। সারাদিন তীব্র রোদ ছিল। তাই প্রচ- গরমে ঘর থেকে বাইরে বের হওয়া লোকের সংখ্যা ছিল খুব সামান্য। এ অঞ্চলে প্রতি বছর প্রচ- শীতের পাশাপাশি প্রচ- গরম পড়ে। তাই শিশু ও বয়স্কদের গরম মোকাবেলায় বাড়তি প্রস্তুতি দেখা যায়। এরমধ্যে রাজশাহীতে তীব্র গরমে ও লোডশেডিংয়ে জনজীবনে দুর্ভোগ বাড়িয়েছে। গরমের কারণে দেশজুড়ে এমন তাপদাহে ঘরে ঘরে দেখা দিয়েছে ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি, জ্বর, আমাশয়, জন্ডিস ও পানিবাহিত রোগসহ নানা রোগবালাই। হাসপাতালে প্রতিদিন বাড়ছে রোগীর ভিড়।