শনিবার, মার্চ ০১, ২০১৪

চেয়ারম্যান ভোটে কারচুপি করায় রবিবার কুমারখালী খোকসায় অর্ধদিবস হরতাল

 
স্টাফ রিপোটার :  কুমারখালী ও খোকসা উপজেলা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী ও সমর্থকদের কর্তৃক ১৯ দল সমর্থিত কুমারখালী চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরুল ইসলাম আনসাার প্রমানিক ও খোকসা উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী সৈয়দ আমজাদ আলীর ভোটে ব্যাপক কারচুপি, জাল ভোট প্রদান, পথে পথে ভোটারদের বাঁধা প্রদান, পিটিয়ে আহত, ভোট ডাকাতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে রোববার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২ টা পর্যন্ত অর্ধদিবস হরতাল আহবান করেছে কুমারখালী ও খোকসা ১৯ দলীয় জোট। গতকাল দুপুরে কুমারখালীতে এ ২ উপজেলার ১৯ দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে এক সভায় এ হরতালের ডাক দেওয়া হয়। সভায় উপস্থিত থেকে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক স¤পাদক কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি কুমারখালী-খোকসা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী বলেন, ভোট কারচুপি করে জয়ের কোন কৃতিত্ব নেই। নেতা হতে হলে সাধারণ মানুষের হৃদয় জয় করতে হয়। ১৯ দলীয় সমর্থিত সচেতন নাগরিক সমাজের মনোনীত কুমারখালী উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ নুরুল ইসলাম আনসার প্রামাণিক ও খোকসা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী সৈয়দ আমজাদ আলীকে পরাজিত করতে আওয়ামীলীগ এ দুই উপজেলায় ভোট কাটার উৎসব করেছে আর এর প্রতিবাদে কুমারখালী ও খোকসা

হরিপুর ইউনিয়ন বিএনপির পক্ষ থেকে

নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানকে সংবর্ধনা প্রদান

শিমুল আহমেদ : কুষ্টিয়া সদর উপজেলার নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সম্মানিত সদস্য ও সদর থানা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক, গণ মানুষের বন্ধু, বিশিষ্ট শিল্পপতি প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার ও ভাইস চেয়ারম্যান ,জেলা ছাত্রদলের আহবায়ক কামাল উদ্দিন কে হরিপুর ইউনিয়ন বিএনপির পক্ষ থেকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে । গতকাল শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে হরিপুর দি ওল্ড কুষ্টিয়া হাই স্কুল মাঠ প্রঙ্গনে হরিপুরের ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাজি আবুল কাশেম এর সভাপত্বিতে সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথী হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক এমপি অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন,বিশেষ অতিথী হিসেবে বক্তব্যে রাখেন কুষ্টিয়া সদর উপজেলার নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পপতি প্রকৌশলী জাকির হোসেন সরকার, সদর থানা বিএনপির ও জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সদর থানা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এস এম ওমর ফারুক, শহর ছাত্রদলের সভাপতি মাফুজুর রহমান মিথুন , সদর থানা ছাত্রদলের আহবায়ক আব্দুল আউয়াল বাদশা। বক্তাদের বক্তব্যে তারা বলেন, বাংলাদেশের সবকয়টি উপজেলা নির্বাচনে জয়ী হয়ে আমাদের কঠোর আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকার কে উৎখাত করতে হবে। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, হরিপুরের ইউনিয়ন বিএনপির সাধ্রণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম আন্টু, জিয়ারখী ইউনিয়রে সাবেক সাধারন সম্পাদক ও সদর থানা বিএনপির তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক এ এম কহিনুর ইসলাম, বর্তমান সভাপতি জিয়া, সাধারণ সম্পাদক আবু বক্কর,সদও থানা বিএনপির সদস্য ও জিয়ারখী ৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সেলিম উদ্দিন, ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম, উপজেলা সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ইসমাইল হোসেন মুরাদ, ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আবু বক্কার সিদ্দিক, সহ-সভাপতি নাসির উদ্দিন দুলাল , নির্বাচিত চেয়ারম্যান এর সহদর আবু জাফর সরকার, ইসলামিয়া কলেজের সাবেক ছাত্রনেতা আসলাম উদ্দিন, ইবি ছাত্রনেতা আনোয়ার পারভেজসহ স্থানীয় বিএনপিসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা।

দৌলতপুর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগ ১১ বাংলাদেশি আটক

আরিফুল ইসলাম, দৌলতপুর ॥ কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্তে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগ ১১ বাংলাদেশিকে আটক করেছে বিজিবি। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার প্রাগপুর ইউনিয়নের পাকুড়িয়া-ভাঙাপাড়া সীমান্ত এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হল- দুলাল (২০), সেন্টু (২৫), রবি মন্ডল (৫৫), আকবর আলী (৬০), সেন্টু (২০), রাকিবুল ইসলাম (১৯), শিমূল হোসেন (১৯), আরিফুল ইসলাম (১৮), আফজাল হোসেন (৩৫), কদম বিশ্বাস (৪০) ও জাফর ইকবাল (২৪)। তাদের বাড়ি উপজেলার সীমান্ত সংলগ্ন পাকুড়িয়া-ভাঙাপাড়া গ্রামে। বিজিবি সূত্রে জানা যায়, চোরাচালানের উদ্দেশে ২০-২৫ জনের একটি সংঘবদ্ধ দল পাকুড়িয়া-ভাঙাপাড়া সীমান্তের ১৫৩-৭৩ সীমান্ত পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে অভিযান চালায় বিজিবির টহলরত দল। এ সময় ভারতে প্রবেশ করার সময় ১১ জনকে আটক করা হয়। বাকিরা পালিয়ে যায়। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুক্রবার সকালে তাদের দৌলতপুর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। তবে এলাকাবাসীর অভিযোগ, বৃহস্পতিবার রাতে শতাধিক বিজিবি সদস্য পাকুড়িয়া-ভাঙাপাড়া গ্রামে

ভেড়ামারা উপজেলা পরিষদের নর্বনিবাচিত চেয়ারম্যান আলম ও বণিক সমিতি’র সভাপতি বাদলসহ সকল নেতাকর্মী’র মুক্তি দাবী

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা জাসদ কর্তৃক দায়েরকৃত বিষ্ফোরক মামলায় সদ্য নির্বাচিত কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এ্যাডঃ তৌহিদুল ইসলাম আলম, ভেড়ামারা মধ্যবাজার বণিক সমিতি’র সভাপতি ও পৌর বিএনপি’র প্রচার সম্পাদক বদরুজ্জামান বাদলসহ অর্ধশতাধিক বিএনপি’র নেতাকর্মীদের মুক্তি দাবী করেছেন জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটি’র অন্যতম নেতা, কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও কুষ্টিয়া- (ভেড়ামারা-মিরপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক শহীদুল ইসলামসহ জেলা ও উপজেলা বিএনপি’র নেতৃবৃন্দরা।