বুধবার, জানুয়ারী ২৩, ২০১৩

কুমারখালীতে সকাল সন্ধ্যা হরতাল পালিত

শরীফুল ইসলাম কুমারখালী : বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ত্রাণ ও পূর্ণবাসন বিষয়ক সম্পাদক কুমারখালী-খোকসার সাবেক এমপি জেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ মেহেদী আহম্মেদ রুমী, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এমপি আলহাজ্ব অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন সহ ১৩ নেতার জামিন মঞ্জুর না করায় কুষ্টিয়া জেলা সহ সকল থানায় ডাকা হরতাল কুমারখালীতে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই শান্তিপূর্ণ ভাবে পালিত। পৌর শহরের প্রধান সড়কে সকল দোকান, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ছিল বন্ধ। দুরপাল্লার কোন যানবাহন দিনের প্রথমার্ধে কুমারখালী প্রবেশ করেনি এবং এখান থেকেও ছেড়ে যেতে দেখা যায়নি। সরকারি অফিস আদালতের কার্যক্রম ছিল স্বাভাবিক। থানা/পৌর বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবকদল ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ পৃথক ভাবে টহল ও প্রিকেটিং করে। পুলিশের কড়া নজরদারি ছিল পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে। হরতাল শেষে সন্ধ্যায় দলীয় কার্যালয়ে থানা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি এ্যাডঃ আব্দুল ওয়াদুদ মিয়ার সভাপতিত্বে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে অবিলম্বে গ্রেফতাকৃত নেতাদের দ্রুত মুক্তির দাবি জানান। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ কুতুবুল আলম নতুন, সহ-সভাপতি আবুল কাশেম রবি মাষ্টার, আবুল কালাম আজাদ, যুগ্ম সম্পাদক মামুনুর রশিদ মামুন, খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান তুহিন, পৌর বিএনপির সভাপতি কে এম আলম টমে, থানা বিএনপির প্রচার সম্পাদক রনজুরুল ইসলাম রনজু, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক নুরুল ইসলাম আসাদ, সদস্য ডাক্তার শরিফুল ইসলাম, থানা যুবদলের সভাপতি আল কামাল মোস্তফা, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম রিপন, থানা স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম পলাশ, থানা ছাত্রদলের সভাপতি ওহিদুল ইসলাম সাবু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম জিলাল, ইকবাল কবির দিলু, মনোয়ার হোসেন, জিয়াউর রহমান স্বপন, তমিজ উদ্দিন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক নেতা রফিকুল ইসলাম, রাসেল আহম্মেদ রাজন, পৌর যুবনেতা পৌর ১ নং কাউন্সিলর আনিছুর রহমান, পৌর ৪ নং কাউন্সিলর হেলাল, আশরাফুল আলম হিরো, ছাত্রনেতা আতিকুর রহমান সবুজ, আসাদুর রহমান নয়ন, আব্দুল মজিদ, হাবিবুর রহমান দুলাল, পৌর ছাত্রনেতা শাকিল আহম্মেদ তিয়াস, এনামূল হক নাসির, মোর্তুজা আহম্মেদ রিপন, সালাউদ্দিন আহম্মেদ নিরাশ, যুবনেতা সাইদুর রহমান, বকুল মাষ্টার, মালেক, নজরুল, জিয়া, বাবলু, শাহিন, রাজ্জাক, হাসিবুল আলম উল্লাস, রহিম মন্ডল, ইমরান হোসেন, মৎস্যজীবি নেতা ঝন্টু বিশ্বাস, জামাল, সোহান, যুবনেতা বাবলু, সদকী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম, যুবনেতা পরাগ, ছাত্রনেতা ফারুক, মেহেদী, রাজিব, কাজল, যদুবয়রা ইউপি বিএনপি নেতা রেজওয়ান, আলম, লিয়াকত, পান্টি যুবনেতা আলম মেম্বর, ছাত্রনেতা জিন্না, কুসুম, পলাশ, বাগুলাট যুবনেতা পান্না, কয়া ইউপি বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম মালিথা, আব্বাস উদ্দিন, সোহরাব মেম্বর, এনামূল, নাজমূল, রাজা, এলিম, ইকবাল, রেন্টু শেখ, হারু, হাফিজ, মতিয়ার, মিল্টন, ছাত্রনেতা সজিব, শাকিব, রায়হান, শিলাইদহ আতিকুজ্জামান আলমগীর, জামাল মেম্বর, নন্দলালপুর যুবনেতা আলতাফ, মোজাম ,জগন্নাথপুর ইউপি বিএনপি নেতা আব্দুল লতিফ সরদার, আব্দুল করিম, ফারুক হোসেন রানা, প্রমূখ সহ থানা/পৌর বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ। উল্লেখ্য গতপরশু সকাল ১১ টায় কুষ্টিয়া অতিরিক্ত চীপ জুডিশিয়াল আদালতে সভাপতি সহ ১৩ নেতার জামিনের আবেদন করলে না মঞ্জুর করেন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন